Saregamapa: বিউটি পার্লারে কাজ করেও অসাধারণ গানের গলা, সারেগামাপা-র মঞ্চ মাতালো কৃত্তিকা

মায়ের সঙ্গে বিউটি পার্লারে কাজ করেও গানের রেওয়াজ জারি রেখেছেন কৃত্তিকা। সারেগামাপা-র মূলপর্বে জায়গা করে নিল বৈদ্যবাটীর মেয়ে।

সারেগামাপা-র মূল পর্বে জায়গা করে নিল হুগলির মেয়ে

সারেগামাপা-র গ্র্যান্ড অডিশনের মঞ্চ জমে উঠেছে। অন্যবারের চেয়ে এই বছর আরও কঠিন প্রতিযোগিদের অগ্নিপরীক্ষা। কারণ মহাগুরুর আসনে রয়েছেন পন্ডিত অজয় চক্রবর্তী। শুধু জুরিদের নয়, মূল পর্বের টিকিট জিততে অজয় চক্রবর্তীর দেওয়া টাস্কও সম্পূর্ণ করতে হচ্ছে প্রতিযোগিদের। সব পরীক্ষায় পাশ করলেই পরের রাউন্ডে যেতে পারছে তাঁরা।

গত সপ্তাহে সারেগামাপার মঞ্চে উপস্থিত হয়েছিলেন কৃত্তিকা চক্রবর্তী। হুগলির বৈদ্যবাটির এই কন্যের সুরের জাদুতে মন্ত্রমুগ্ধ সারেগামাপা-র মঞ্চ। গানের চর্চার সাথে সাথে মায়ের বিউটি পার্লারে কাজ করেন কৃত্তিকা। যদিও সঙ্গীতই কৃত্তিকার ধ্যান-জ্ঞান। এই দিন জুরিদের সামনে ‘আষাঢ় শ্রাবণ মানে না তো মন’ গানটি গায় কৃত্তিকা। এরপর জুরি শ্রীকান্ত আচার্য, পণ্ডিত অজয় চক্রবর্তীকে অনুরোধ করেন কৃত্তিকার পরীক্ষা নেওয়ার।

অজয় চক্রবর্তী শুরুতে তাঁকে অন্য গান শোনাতে বললে ‘যো ওয়াদা কিয়া ও নিভানা পরেগা’, গেয়ে শোনায় কৃত্তিকা। এরপর এই গান খালি গলায় গাইবার অনুরোধ করেন অজয় চক্রবর্তী। সেই কাজও সাফল্যের সঙ্গে করে দেখায় কৃত্তিকা।এরপরই তিন জুরিদের কাজ থেকে পুরো নম্বর নিয়ে পরের পর্বে চলে গেল কৃত্তিকা। এই রূপটান শিল্পীর গলায় এত্ত জাদু আছে তা দেখে তো বিভোর জুরিরা। সারেগামাপা-র মূলপর্বে বৈদ্যবাটির কৃত্তিকা কেমন পারফর্ম করবে সেইদিকে নজর থাকবে সবার।