তবে শুধু তিতির নয়, ব্যানার্জি বড়িতে হই হুল্লোড় করে উদযাপন করা হচ্ছে দুজন হবু মায়ের সাধের অনুষ্ঠান। একজন তিতির, অন্যজন রাজন্যা। আর সেই উপলক্ষ্যেই নাচ-গান খাওয়া-দাওয়া, আয়োজন হয় আরও অনেক কিছুর…।
1/10 বাবা-মা হতে চলেছেন তিতির-সোমরাজ। ব্যানার্জি বাড়িতে আপাতত তাই খুশির হাওয়া। বহু অশান্তি, কঠিন পরিস্থিতি পার হয়ে তিতির-সোমরাজের কোল আলো করে আসতে চলেছে তাঁদের সন্তান।
2/10 তবে শুধু তিতির নয়, ব্যানার্জি বড়িতে হই হুল্লোড় করে উদযাপন করা হচ্ছে দুজন হবু মায়ের সাধের অনুষ্ঠান। একজন তিতির, অন্যজন রাজন্যা। আর সেই উপলক্ষ্যেই নাচ-গান খাওয়া-দাওয়া, আয়োজন হয় আরও অনেক কিছুর…।
3/10 ভাত-পোলাও, মাছ-মাংস, ডাল, ভাজা, পায়েস সহ নানান পদ সহযোগে সাধ খেতে শুরু করে মালিনী ও রাজন্যা। এদিকে এই সাধ ভক্ষণ অনুষ্ঠানের মাঝেই ষড়যন্ত্র রচনা হতে থাকে। মালিনী এর মাঝেই নানা ভাবে তিতিরের ক্ষতি করার চেষ্টা করে।
4/10 এদিন সাধের অনুষ্ঠান ঘিরে বাঙালি ঘরোয়া সাজে সাজতে দেখা যায় তিতির ও রাজন্য়াকে। তিতিরকে এদিন সবুজ বেনারসি শাড়ি, সঙ্গে হলুদ ব্লাউজ পরতে দেখা যায়। তার গলায় ও কানে ছিল ভারি গয়না। কপালে টিপ, সিঁথিতে সিঁদুর, চুলে রজনীগন্ধার মালা।
8/10 গত ৪ মার্চের পর্বে তিতিরকে বলতে শোনা গিয়েছে 'আমরা এখন থেকে এই ঘরে আর ২ জন নয়, তিনজন থাকব।' এরপরই মজা করে সোমরাজকে বলতে শোনা যায়, ‘আমার ঠিক বিশ্বাসই হচ্ছে না, বিশ্বাস করো আমি এখনও কনফিউড যে কীভাবে বিষয়টা ঘটল!
9/10 সেই একই সুরে সুর মিলিয়ে তিতিরও বলে, ‘আমিও ঠিক বুঝতে পারছি না কী করে যে ঘটে গেল!’ আর তখন সোমবার আরেকটু মজা করে বলে, আসলে যেটা প্রশ্ন, ‘সেটা হল ঘটালোটা কে?’ তিতির ফোঁস করে উঠে তখন বলেন, ‘এই কে ঘটাল মানে!’ এভাবেই চলে মজাদার কথোপকথন।
10/10 ২০২৩-এর ২ জানুয়ারি থেকে শুরু হয়েছিল ‘পথচলা’। অবশেষে দেখতে দেখতে ৩০০ পর্ব পার করে ফেলল জি বাংলার ধারাবাহিক ‘মন দিতে চাই’। সম্প্রতি তাই ধারাবাহিকের সেটে জমিয়ে হয়েছে সেলিব্রেশন।