বাংলা নিউজ >
বায়োস্কোপ > Meena Kumari love life: সৎ ছেলে মুগ্ধ হয়েছিলেন মীনা কুমারীর সৌন্দর্যে, বলেছিলেন, ‘ওর ঠোঁট সবসময়…’
Meena Kumari love life: সৎ ছেলে মুগ্ধ হয়েছিলেন মীনা কুমারীর সৌন্দর্যে, বলেছিলেন, ‘ওর ঠোঁট সবসময়…’ Updated: 04 Aug 2023, 03:24 PM IST Priyanka Bose Meena Kumari love life: বলিউডের কিংবদন্তি অভিনেত্রী মীনা কুমারী। সিনেমার পাশাপাশি ব্যক্তিগত জীবনের জন্যও লাইমলাইটে থাকতেন তিনি। এক সময় এমন হয়েছিল, তাঁর সৎ ছেলেই মায়ের সৌন্দর্যে মুগ্ধ হয়েছিলেন। 1/7 অল্প বয়সেই মারা গিয়েছিলেন বলিউডের কিংবদন্তি অভিনেত্রী মীনা কুমারী। মাত্র ৪ বছর বয়সে পর্দায় আত্মপ্রকাশ করেছিলেন। সুন্দরী এই অভিনেত্রী তাঁর ছবি এবং গানের জন্য স্মরণীয়। নিজের সময়ের সবথেকে জনপ্রিয় অভিনেত্রী ছিলেন তিনি। কেরিয়ারের পাশাপাশি প্রায়শই তাঁর বাস্তব জীবনে প্রেম নিয়েও শিরোনামে থাকতেন। 2/7 মীনা কুমারী অনেক সাফল্য অর্জনে সফল হন, তাঁর জীবন ছিল ট্র্যাজেডিতে পরিপূর্ণ। নিজের সময়কার সবথেকে ধনী অভিনেত্রীও ছিলেন তিনি। শারীরিক সহিংসতা, এমনকি নির্যাতনের শিকার হয়েছেন অভিনেত্রী। 3/7 শোনা যায়, কমল আমরোহি নাকি মীনা কুমারীকে প্রচণ্ড ভালোবাসতেন। রিপোর্ট অনুযায়ী, কমল আমরোহি মীনাকে নির্যাতন করতেন এবং তাঁকে ন্যূনতম সম্মান করতেন না। অভিনেত্রীর প্রেমে পড়েছিলেন তাঁর সৎ ছেলেও। এমনকি সে মীনা কুমারীকে খুব পছন্দ করতেন এবং তাঁকে বিয়েও করতে চেয়েছিলেন। 4/7 মীনার সৎ ছেলে তাজদার আমরোহি নিজেই এক সাক্ষাৎকারে এ কথা জানিয়েছেন। তিনি বলেছিলেন, তিনি তাঁর ছোট মাকে খুব পছন্দ করতেন। বয়সে তাঁর চেয়ে বেশি ছোট না হলে মীনা কুমারীকে বিয়ে করতেন। তখন অবশ্য তাঁর বয়স ছিল মাত্র ৬ বছর। 5/7 পিঙ্কভিলার সঙ্গে কথা বলার সময়, তাজদার একবার বলেছিলেন যে ‘তার ছোট মা (মীনা কুমারী) কিমাম দিয়ে পান খেতে পছন্দ করতেন। হাসলে তাঁকে খুব সুন্দর লাগত। ওঁর ঠোঁট সব সময় লাল থাকতো’। ছেলের মুখে এসব কথা শুনে তাজদার আমরোহির বাবা কমল আমরোহি শুধু হেসেছিলেন। 6/7 তাজদার আরও বলেছিলেন, তার ছোট মা অর্থাৎ মীনা কুমারী তাঁকে তার বাবার থেকে আলাদা করার চেষ্টা করেননি। তিনি তাই মাকে অনেক সম্মান করতেন। 7/7 পাঁচের দশকে একটি বিশাল জনপ্রিয় নাম মীনা কুমারী। তাঁকে বলা হয় ইন্ডাস্ট্রির ট্র্যাজেডি কুইন। শৈশব কেটেছে দারিদ্র্যের মধ্যে। যে কারণে সে কখনও পড়াশোনা করতে পারেনি। দারিদ্র্যের এমন অবস্থা হয়েছিল যে তাঁর বাবা তাঁকে আশ্রমে রেখে যান। যদিও পরে তাঁরা ফিরিয়ে নিয়ে যান।