বাংলা নিউজ > টুকিটাকি > Adenovirus ECMO support: কোভিডের চিকিৎসাই কি অ্যাডিনোয় ভরসা? একমো সাপোর্ট নিয়ে কী বলছেন চিকিৎসকরা

Adenovirus ECMO support: কোভিডের চিকিৎসাই কি অ্যাডিনোয় ভরসা? একমো সাপোর্ট নিয়ে কী বলছেন চিকিৎসকরা

অ্যাডিনোভাইরাসের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে কাজে লাগছে একমো সাপোর্ট

Adenovirus ECMO support: কোভিডের সময় গুরুতর অবস্থায় দিতে হত একমো সাপোর্ট। সেই একমো সাপোর্টই আবার ফিরে এল। অ্যাডিনোভাইরাসের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে কাজে লাগছে এটি।

অ‌্যাডিনোভাইরাসের সংক্রমণ বেড়েই চলেছে সারা রাজ্যে। যেকোনও বয়সের মানুষ আক্রান্ত হতে পারেন এই ভাইরাসে। যদিও শিশুরাই এই ভাইরাসের কবলে পড়ছে বেশি। একেই ঋতুবদলের সময়। তার উপর অ্যাডিনোভাইরাস। ফলে দুইয়ের জোড়া ধাক্কায় বেশ কাবু কমবয়সিরা। আর এই ভাইরাসের বিরুদ্ধে লড়াই করতেই নতুন করে ফিরে এল বিশেষ করোনা ফাইটার যন্ত্র। গত দুই বছরে করোনা ভাইরাসের বিরুদ্ধে লড়াই করতে চিকিৎসকদের অন্যতম অস্ত্র ছিল এক্সট্রা কর্পোরিয়াল মেমব্রেন অক্সিজেনেশন বা একমো সাপোর্ট। এবারে সেই বিশেষ যন্ত্রই আবার সহায় হচ্ছে হাসপাতালগুলির।

আরও পড়ুন: ৪০ মিনিটেই খেয়ে নিল একটা চোখ, মারাত্মক এই অ্যামিবা সম্পর্কে কী বলছেন চিকিৎসকরা

আরও পড়ুন: কলকাতাতেই তুমুল লড়াই দুই কুমিরের, সোশ্যাল মিডিয়ায় মুহূর্তে ভাইরাল! দেখুন এখানে

সম্প্রতি নিউ আলিপুরের বাসিন্দা এক শিশু অ্যাডিনোভাইরাসের কবলে পড়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়। একইসঙ্গে তার নিউমোনিয়া হয়েছিল। দুই রোগের কবলে পড়ে বেশ সঙ্কটজনক পরিস্থিতি তৈরি হয়। তাই হাসপাতালের তরফে একমো সাপোর্ট দিতে হয় তাকে। এক মাস আগে এই ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছিল ৫ বছরের খুদে। চিকিৎসকদের অক্লান্ত পরিশ্রমে সুস্থ হয়ে ওঠে সে। এখন বহাল তবিয়তে বাড়িতেই রয়েছে সে।

আরও পড়ুন: 'বিশ্বসেরা ঝাল’ ওমলেট বানাতে চান? রিল দেখলেই জল আসবে চোখে

আরও পড়ুন: মন কাড়তে দারুণ পটু এই রাশির মেয়েরা, প্রথম দেখাতেই প্রেমে পড়েন বেশিরভাগ পুরুষ

বিশেষজ্ঞদের পরিভাষায়, একমো সাপোর্টকে লাইফসেভার বা জীবনদায়ীও বলা হয়। শুধু নিউ আলিপুরের খুদেই নয়,সংবাদ মাধ্যমের তথ্য অনুযায়ী, এরপর আরেক ১৫ বছর বয়সি কিশোরীকেও একই সাপোর্ট দিতে হয়। বর্তমানে কলকাতার একটি বেসরকারি হাসপাতালে সে চিকিৎসাধীন অবস্থায় রয়েছে।

৫ বছরের খুদের চিকিৎসা দায়িত্বে থাকা চিকিৎসক সংবাদমাধ্যমকে জানান, পেডিয়াট্রিক একমো সাধারণ একমোর থেকে কিছুটা আলাদা ধরনের হয়। তাই অন্য হাসপাতাল থেকে সেই বিশেষ যন্ত্র আনানো হয়েছিল। শিশুটি ভাইরাল নিউমোনিয়াতে আক্রান্ত ছিল। ফলে একমো সাপোর্ট দেওয়া ছাড়া অন্য উপায় ছিল না।

চিকিৎসায় কী ভূমিকা একমো সাপোর্টের?

ঠিক কী কাজ করে এক্সট্রা কর্পোরিয়াল মেমব্রেন অক্সিজেনেশন? বিশেষজ্ঞদের কথায়, কোভিড একটি ফুসফুসের রোগ ছিল। ভাইরাসটি প্রথমেই আক্রমণ করে ফুসফুসে‌। তারপর সেখান থেকে রোগ অন্য অঙ্গে ছড়ায়। ফুসফুস আক্রমণের ফলে অনেক সময় শ্বাস নিতে পারেন না রোগী। সেই সময় কাজে লাগে একমো সাপোর্ট। একমো সাপোর্ট রোগীকে সঙ্কটজনক পরিস্থিতিতে বেঁচে থাকার জন্য সাহায্য করে। কীভাবে কাজ করে এটি? বিশেষজ্ঞদের কথায়, হার্ট ও ফুসফুস দুটি যন্ত্রকেই সচল রাখতে সাহায্য করে একমো সাপোর্ট।

এই খবরটি আপনি পড়তে পারেন HT App থেকেও। এবার HT App বাংলায়। HT App ডাউনলোড করার লিঙ্ক https://htipad.onelink.me/277p/p7me4aup 

বন্ধ করুন