1/5 বাঙালির ভাত পাত মানেই তাতে থাকবে মাছ। বাজার থেকে কানকো টিপে, লালচে ভাব দেখে তবেই ঘরে আনা হয় বাঙালি বাড়ির মাছ। এদিকে, মাছ কাটার সময় অনেক ক্ষেত্রেই মাছে লেগে থেকে যায় আঁশ। আর তা যদি না ধোয়া হয়, তাহলে মাছের ঝোলের সঙ্গেই ফ্রিতে থেকে যায় মাছের আঁশ। তবে সেই আঁশ মুখে পড়ে গেলে বড্ড বিরক্তি লাগে তো? জানেন কি, মাছের এই আঁশেই রয়েছে বহুবিধ স্বাস্থ্যকর গুণ?
2/5 যৌবন ধরে রাখতে সাহায্য করে- বিশেষজ্ঞরা বলছেন, মাছের আঁশে আছে কোলাজেন। এই প্রোটিনেই আছে যৌবন ধরে রাখার গোপন অস্ত্র। বহু জায়গাতেই আলাদা করে মাছের আঁশ বিক্রি হয়ে থাকে বলে জানা যায়। ১০ কেজি মাছের আঁশ যদি শুকনো করা যায়, তাহলে তা থেকে ৪ কেজি শুকনো আঁশ মেলে। এরপর তাকে নির্দিষ্ট প্রক্রিয়ায় মধ্যে ফেলা হয়।
3/5 মাছের আঁশ ও কোলাজেন- মাছের আঁশ প্রক্রিয়াকরণের মাধ্যমে আঁশ থেকে বাদ যায় খণিজ পদার্থ। এদিকে, আঁশের ওজন কমে ২ কিলো আঁশ থেকে ৬০০ গ্রাম আঁশ মেলে। এই মাছের আঁশে থাকা টাইপ ওয়ান কোলাজেন ত্বকের পক্ষে উপকারি। এতে চুলেরও যত্ন হয়।
4/5 ত্বক ও চুল ভালো রাখে- ত্বকের যদি জেল্লা হারায় বা ত্বক কুঁচকে যাওয়ার সমস্যা দেখা যায়, তাহলে তা মাছের আঁশ খুবই উপকারি। অনেক সময় বয়সের সঙ্গে সঙ্গে ত্বক ফ্যাকাশে হতে থাকে। চামড়া ঝুলে যেতে শুরু করে। তা রুখতেই মাছের আঁশের উপকারিতা। ফলে মাছের আঁশ ত্বকের বয়স আর চুলের বয়সকে বাড়তে দেয়না।
5/5 সাধারণত দিল্লি বা গুজরাত থেকে আঁশের একটি বিশেষ প্রক্রিয়াজতকরণ করা হয়। তারপর সেই প্রক্রিয়াজাত পাউজার পাড়ি দেয় বিদেশের বাজারে। এমনই দাবি বহু রিপোর্টের।