প্রায় নিয়ন্ত্রণেই এসে গিয়েছিল পরিস্থিতি। কিন্তু হঠাৎই আবার বিগড়ে যেতে শুরু করেছে এই অবস্থা। তাই পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে নানা দেশে নানা রকম সিদ্ধান্ত নিচ্ছে সরকার।
সম্প্রতি কোভিড সংক্রমণের হার বাড়ছে দিল্লি-সহ ভারতের পাঁচ রাজ্যে। উত্তর প্রদেশ, হরিয়ানা, মহারাষ্ট্র এবং মিজোরমে XE কোভিড মারাত্ক হারে সংক্রমণ ঘটাচ্ছে। পরিস্থিতি সামাল দিতে মাস্ক পরা আবার বাধ্যতামূলক করা হয়েছে সরকারের তরফে।
শুধু ভারত নয়, এমনভাবে করোনা সংক্রমণ বাড়ছে পৃথিবীর বহু দেশেই। এই তালিকায় একেবারে গোড়ার দিকেই রয়েছে চিন এবং পূর্ব এশিয়ার বেশ কয়েকটি দেশ। ইউরোপের কয়েকটি দেশেও কোভিড সংক্রমণের হার বেড়েছে।
সম্প্রতি কোভিড পরিস্থিতি খারাপ হয়েছে সাংহাইয়ে। সেই পরিস্থিতি সামাল দেওয়ার জন্য স্থানীয় কর্তৃপক্ষের তরফে বাড়ির সামনে তুলে দেওয়া হয়েছে জালের প্রাচীর। তার সঙ্গে পাড়ায় পাড়ায় ঢোকার মুখে তোলা হয়েছে ধাতব দেওয়াল। প্রতি দিন বিপুল পরিমাণে বাড়ছে কোভিড সংক্রমিতের সংখ্যা।
এই সংক্রমণের পিছনে রয়েছে ওমিক্রনের ভূমিকা। তেমনই বলছেন বিশেষজ্ঞরা। যদিও মৃত্যুর হার এখনও খুব বেশি নয়। কিন্তু সংক্রমণ বৃদ্ধির হার কমাতেই হবে, তেমনই বলেছেন বিশেষজ্ঞরা।
কেন এভাবে সংক্রমণ আটকানোর চেষ্টা করা হচ্ছে?
সম্প্রতি বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বা WHO-র তরফে বা হয়েছে কোভিড সংক্রমণের গতি কমাতেই হবে। নাহলে করোনার আরও নতুন নতুন রূপ দেখা দিতে পারে। তার কোনওটি যে মারাত্মক হয়ে উঠবে না, তেমন কোনও নিশ্চয়তা দেওয়া যাচ্ছে না। তাই করোনার মিউটেশন আটকাতেই এমন সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে সাংহাইয়ের কর্তৃপক্ষের তরফে। তেমনই জানা গিয়েছে।