চৈত্রের গরমে গলদঘর্ম অবস্থা। বাড়ছে রোদের তাপ। সঙ্গে রয়েছে তাপপ্রবাহের সতর্কবাণী। তারই মধ্যে বেশ কয়েকটি এলাকায় তাপমাত্রা ৪০ ছুঁই ছুঁই হয়েছে। এর মধ্যে পেট ঠান্ডা রাখতে , শরীরকে গরম হওয়া থেকে রুখতে কী কী খাবেন দেখে নিন।
1/6 বাংলার বহু জায়গার তাপমাত্রা প্রায় ৪০ ডিগ্রি ছুঁই ছুঁই। তীব্র তাপপ্রবাহের আভাস দিয়ে দিয়েছে আবহাওয়ার পূর্বাভাস। চৈত্রের চাঁদি ফাটা রোদ্দুরে, গরমের হল্কায় কার্যত নববর্ষের আগে নাভিশ্বাস উঠেছে বাঙালির। এমন তীব্র গরমে শরীর সুস্থ রাখতে, পেট ঠাণ্ডা রাখতে কী কী পাতে রাখা প্রয়োজন দেখে নেওয়া যাক। (ANI Photo)
2/6 দই- গরমের দিনে দইয়ের বিকল্প হয়না। সকালের ব্রেকফাস্টে দই চিঁড়ে খেয়ে দিন শুরু করে থাকেন অনেকেই। এছাড়াও বেরি দিয়ে স্মুদি বানিয়ে বেলার দিকে তা মুখে তুলতে পারেন। অন্যদিকে, দুপুরের ভাতপাতে দই রাখতে ভুলবেন না। ঘরে পাতা দই খাওয়ার পরামর্শ দিচ্ছেন অনেকেই। তবে রাতের দিকে দই না খাওয়াই ভালো। বিশেষত সর্দি কাশির সমস্যা থাকলে দই থেকে দূরে থাকা ভালো। তবে দুপুরে ভাতের পর ঘোল করে খেলেও তা খুবই উপকার দিতে পারে।তবে দই বেশি খেলে অনেকেরই গ্যাসের সমস্যা দেখা দিয়ে থাকে।
3/6 লেবু- রোদ থেকে অসেই সামান্য জিরিয়ে নিয়ে তবে ফ্যানের নিচে বসুন। আর রোদ থেকে শরীরকে ভালো রাখতে হলে লেবুর জল খান। লেবুর শরবত বেলার দিকে খেতে পারেন। এছাড়াও দুপুরের স্যালাডে লেবুর রস চিপকে দিয়ে দিন। লেবু বাড়ায় হজমশক্তি, সঙ্গে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা এতে বাড়ে।
4/6 শসা-শরীর ঠান্ডা রাখতে শসা গরমকালে খাওয়া খুবই জরুরি। এতে ডিহাইড্রেশন হয় না। দুপুরে শসার স্যালাড, আর সন্ধ্যের দিকে, শশা দিয়ে স্মুদি বানিয়ে খেয়ে নিতে পারেন। অনেকেই বাড়িতে একটি রান্নার পদ হিসাবে শসার শুক্তো রান্না করে থাকেন।
5/6 তরমুজ: গরমের দিনে রসালো যেকোনও ফলই খুব কার্যকরি। তারমধ্যে তরমুজ অন্যতম। দুপুরের খাওয়ার পর তরমুজ খাওয়া এই সময় যেমন জরুরি। তেমনই তার বদলে বেলার দিকে খেতে পারেন তরমুজ।