প্রকৃত নিয়ন্ত্রণ রেখায় স্থিতাবস্থা রাখা দরকার। নতুন কোনও ঘটনায় যাতে না হয়ে সেটাও দেখা দরকার। বার্তা ভারতের। পররাষ্ট্র মন্ত্রকের মুখপাত্র অরিন্দম বাগচি বলেন, ‘প্রকৃত নিয়ন্ত্রণ রেখায় ডিসএনগেজমেন্টের প্রক্রিয়া যত তাড়াতাড়ি সম্পূর্ণ হবে ততই শান্তি আসবে সীমান্তে।’ সীমান্তে চিনা বাহিনীর সংখ্যা বৃদ্ধি ও সামরিক সাজসজ্জা বৃদ্ধি প্রসঙ্গেই তিনি একথা বলেন।তিনি আরও মন্তব্য করেন , ‘সীমান্তে ডিসএনগেজমেন্টের প্রক্রিয়া এখনও সম্পূর্ণ হয়নি।’ বিশেষজ্ঞদের মতে সীমান্ত সংক্রান্ত জটিলতা মেটেনি এখনও। তার মধ্যেই চিনের অতিসক্রিয়তা নিয়ে উঠছে নানা প্রশ্ন।
তবে অরিন্দম বাগচি বলেন, ‘মধ্যবর্তী সময়ে দুপক্ষই শান্তি বজায় রাখার ব্যাপারে রাজি হয়েছিল। নতুন কোনও ঘটনা যাতে না হয়ে সেটাও দেখা দরকার। আমাদের প্রত্যাশা, ভুল বোঝাবুঝি হতে পারে এমন কোনও ঘটনা যেন কোনও পক্ষই না করে।'
প্রসঙ্গত একাধিক ক্ষেত্রে দেখা যাচ্ছে সম্প্রতি সীমান্তে ক্রমে সমরসজ্জা বাড়াচ্ছে চিন। নতুন নতুন মিলিটার সরঞ্জামও সীমান্তে জড়ো করছে চিন।যোগাযোগ ব্যবস্থাও বাড়াচ্ছে। এনিয়েই নানা কথা উঠতে শুরু করেছে। চিনের পিপলস লিবারেশন আর্মিও একটা কমবাইন্ড এয়ার ডিফেন্স সিস্টেম তৈরির দিকে এগোচ্ছে। সূত্রের খবর এমনটাই।