বাংলা নিউজ >
ঘরে বাইরে > Pakistan in Economic Crisis: ভারতের মতো নোট বাতিল সাহায্য করতে পারে অর্থসংকটে থাকা পাকিস্তানকে! বলছেন অর্থনীতিবিদ
Pakistan in Economic Crisis: ভারতের মতো নোট বাতিল সাহায্য করতে পারে অর্থসংকটে থাকা পাকিস্তানকে! বলছেন অর্থনীতিবিদ Updated: 29 Apr 2023, 07:21 PM IST Sritama Mitra ওই অর্থনীতিবিদের দাবি, ৫০০০ পাকিস্তানি রুপির নোট বাতিল করা উচিত পাকিস্তানের। আম্মার খান নামে ওই অর্থনীতিবিদ জানিয়েছেন, ভারতে নোটবাতিলের ঘটনার পর থেকে সেদেশে কর থেকে আমদানি ভালো হচ্ছে। কর সংগ্রহও বেড়েছে। 1/5 পাকিস্তানের আর্থিক সংকটের মেঘ ক্রমাগত ঘনীভূত হচ্ছে। এই পরিস্থিতিতে এক পাকিস্তানি অর্থনীতিবিদের পরামর্শ, পাকিস্তানেরও উচিত নিজের দেশে ভারতের মতো নোটবাতিলের সিদ্ধান্তের। তিনি দাবি করেছেন, ভারতের ‘নোটবাতিলের সিদ্ধান্ত সাফল্য’ পেয়েছে বলে। 2/5 ওই অর্থনীতিবিদের দাবি, ৫০০০ পাকিস্তানি রুপির নোট বাতিল করা উচিত পাকিস্তানের। আম্মার খান নামে ওই অর্থনীতিবিদ জানিয়েছেন, ভারতে নোটবাতিলের ঘটনার পর থেকে সেদেশে কর থেকে আমদানি ভালো হচ্ছে। কর সংগ্রহও বেড়েছে। সেই জায়গা থেকে তাঁর পরামর্শ পাকিস্তানের উচিত ৫ হাজার টাকার নোট বাতিল করে দেওয়া। তার হাত ধরে সেদেশ আর্থিক মন্দা থেকে নিজেকে তুলে ধরতে পারবে বলে মনে করা হচ্ছে। 3/5 উল্লেখ্য, পাকিস্তান বর্তমানে ৮ বিলিয়ন ট্রিলিয়ন নগদের ঘাটতিতে রয়েছে। ফলে তার জেরে ইসলামাবাদ আইএমএফের কাছে হাত পেতেছে। শুধু তাই নয়, তারা চিনের মতো দেশের কাছেও সাহায্যের জন্য তাকিয়ে রয়েছে। সেই জায়গা থএকে ভারত বর্তমানে বিশ্বের পঞ্চম বৃহত্তম অর্থনীতি। Photographer: Betsy Joles/Bloomberg 4/5 অর্থনীতিবিদ আম্মার খান বলছেন, যত বেশি নগদে টাকা লেনদেন হবে, তত বেশি আনুষ্ঠানিক অর্থনীতিকে উস্কানি দেওয়া হবে। যেখানে কর ফাঁকির সম্ভাবনা প্রবল। আর কর ফাঁকিতেই সমস্ত সমস্যা নিহিত রয়েছে বলে মতামত তাঁর। আম্মার খান বলছেন, অর্থনৈতিক ব্যবস্থাপনা থেকে যদি নগদকে বাদ দেওয়া যায়, তাহলে সমস্যাগুলিও কমতে থাকবে। 5/5 অর্থনীতিবিদ বলছেন, ৮ ট্রিলিয়ন অর্থের অঙ্ক যদি ফের একবার ব্যাঙ্কে আসে, তাহলে বণ্টন করতেও অসুবিধা হবে না। ফলে পাঁচ হাজার পাকিস্তানি মুদ্রার নোট বাতিল একমাক্র রাস্তা বলে মত তাঁর। এদিকে, পাকিস্তানকে আর্থিক সমস্যা থেকে টেনে তুলতে যে তৎপরতা প্রয়োজন তা বহু দিক থেকে সম্ভব হচ্ছে না। কারণ আইএমএফের শর্তে পাকিস্তানের বিপাক বাড়ছে। এদিকে ২০১৯ সালে আইএমএফ পাকিস্তানকে ৬.৫ বিলিয়নের সাহায্য করেছিল। তবে তার অর্ধেকের কম শোধ করতে পেরেছে পাকিস্তান। এই পরিস্থিতিতে এখন সমস্যা থেকে বেরিয়ে আসার রাস্তা কী হতে পারে, তা নিয়ে রয়েছে প্রশ্ন। (AP Photo/K.M. Chaudary)