2/5 সূত্রের খবর, সর্বশেষ যে পরিকল্পনাটি নেওয়া হয় সেটা হল Rat Hole Mining। সেই পদ্ধতিতেই শ্রমিকদের কাঠাকাছি পৌঁছে যাওয়া সম্ভব হয়েছে বলে খবর। তবে এই ধরনের খননের ক্ষেত্রে বিরাট ঝুুঁকি থাকতে পারে। ২০১৪ সালে ন্যাশানাল গ্রিন ট্রাইবুনাল এই ধরনের খননকে নিষিদ্ধ করেছিল। কিন্তু এক্ষেত্রে এই পদ্ধতিতে যাওয়া ছাড়া আর কোনও পথ ছিল না।(ANI Photo)
3/5 মেঘালয় সহ উত্তরপূর্বে অনেক সময় এই পদ্ধতি প্রয়োগ করা হত। সেই পদ্ধতিই এবার উত্তরকাশীতে। খনি বিশেষজ্ঞরা শ্রমিকদের কাছে পৌঁছনর ১০-১২ মিটার আগে থেকে এই Rat Hole Mining শুরু করেন। (ANI Photo)
4/5 ১৭দিন ধরে সুরঙ্গে আটকে শ্রমিকরা। তার মধ্য়ে বাংলার তিনজন শ্রমিকও রয়েছেন। তাদের সঙ্গে যোগাযোগ রাখা হচ্ছিল নিয়মিত। অগার মেশিন দিয়ে অনুভূমিকভাবে খনন করে তাদের কাছে যাওয়ার চেষ্টা করা হয়েছিল। কিন্তু সেটা শেষ পর্যন্ত সম্ভব হয়নি। . (PTI Photo) (PTI11_28_2023_000097B)
5/5 তাতেও বার বার সমস্যা দেখা দেয়। মেশিনের ব্লেডও ভেঙে গিয়েছিল। সেই ভাঙা ব্লেড বের করতে গিয়েই সমস্যায় পড়েন উদ্ধারকারীরা। এরপর অন্য়ভাবে খননের উদ্যোগ। এরই নাম Rat Hole Mining। অনেকটা ইঁদুর যেভাবে গর্ত খোঁড়ে সেভাবেই ধীরে ধীরে নেমে আসা। খনিতে অনেক সময় এই পদ্ধতি প্রয়োগ করা হত। কিন্তু এর ঝুঁকিও প্রচুর। অবশেষে সেই ঝুঁকির পথেই আসছে সাফল্য। এই পদ্ধতি অনুসারে মাত্র চার ফুট গর্ত খোঁড়া হয়। এরপর কয়লা তোলা হয়। তবে এভাবে গর্ত খুঁড়লে ধসও নামতে পারে। তবে ঝুঁকি নিয়েই শ্রমিকরা সুরঙ্গের মধ্যে দিয়ে খনি থেকে কয়লা তুলে আনেন। একটা সময় ছিল নাবালক অথবা রোগা চেহারার শ্রমিকরা এই গর্তের মধ্যে ঢুকে কয়লা তুলে আনতেন। (PTI Photo)