বাংলা নিউজ >
ছবিঘর > 10th Board Exam Question Leak: দশমের বোর্ডে পরপর প্রশ্ন ফাঁস, পরীক্ষা বাতিল করে পরে নেওয়ার পরামর্শ মুখ্যমন্ত্রীর
10th Board Exam Question Leak: দশমের বোর্ডে পরপর প্রশ্ন ফাঁস, পরীক্ষা বাতিল করে পরে নেওয়ার পরামর্শ মুখ্যমন্ত্রীর Updated: 17 Mar 2023, 08:21 AM IST Abhijit Chowdhury পশ্চিমবঙ্গে মাধ্যমিক পরীক্ষায় প্রশ্ন ফাঁস নিয়ে কম বিতর্ক হয় না। এই নিয়ে চলে জোর রাজনৈতিক তরজা। তবে প্রশ্ন ফাঁসের কারণে বিগত বছরে পর্যন্ত পরীক্ষা হয়নি রাজ্যে। তবে এবার দশমের বোর্ড পরীক্ষায় প্রশ্ন ফাঁসের জেরে পরীক্ষা বাতিলের সাক্ষী থাকছে বাংলারই প্রতিবেশী রাজ্য অসম। সেই রাজ্যে কয়েকদিন আগেই জেনারেল সায়েন্সের প্রশ্ন ফাঁস হয়েছিল। এবার অহমীয়া ভাষার প্রশ্নও ফাঁস। 1/5 অহমীয়া ভাষার প্রশ্নপত্র ফাঁস নিয়ে টুইট করেন মুখ্যমন্ত্রী হিমন্ত বিশ্ব শর্মা নিজে। এক টুইট বার্তায় তিনি এই নিয়ে লেখেন, 'এটা আমার নজরে আনা হয়েছে, প্রশ্নফাঁসের সঙ্গে জড়িত থাকার সন্দেহে লুহিত খাবলু এইচএস স্কুলের যে সেন্টার ইনচার্জকে গ্রেফতার করা হয়েছে, জিজ্ঞাসাবাদের সময় তিনি অহমীয়া ভাষার প্রশ্নপত্রও ফাঁস করার কথা স্বীকার করেছেন।' 2/5 এই আবহে হিমন্ত বিশ্ব শর্মা সেকেন্ডারি এডুকেশন বোর্ড অফ অসমকে আধুনিক ভারতীয় ভাষার (অহমীয়া) পরীক্ষা বাতিল করে তা অন্য সময়ে নেওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন। এর আগে জেনারেল সায়েন্সের ক্ষেত্রেও পরীক্ষা বাতিল করে তা পরে নেওয়ার কথা ঘোষণা করা হয়েছিল রাজ্যের শিক্ষামন্ত্রীর তরফে। 3/5 এদিকে হিমন্তের পরামর্শের পর অহমীয়া ভাষার পরীক্ষা বাতিল করার সিদ্ধান্ত নেয় সেকেন্ডারি এডুকেশন বোর্ড অফ অসম। এই পরীক্ষা হওয়ার কথা ছিল ১৮ মার্চ। সেই পরীক্ষা বাতিল করা হয়েছে। পরীক্ষার পরবর্তী দিন আজ, ১৭ মার্চ ঘোষণা করা হতে পারে। এর আগে গত রবিবার দশম বোর্ডের জেনারেল সায়েন্সের প্রশ্নপত্র ফাঁস হয়। 4/5 অসম শিক্ষামন্ত্রী রনোজ পেগু জানান, দশম বোর্ডের জেনারেল সায়েন্সের পরীক্ষার নতুন দিন ধার্য করা হয়েছে ৩০ মার্চ ২০২৩। এর আগে ১৩ মার্চ হওয়ার কথা ছিল এই পরীক্ষা। কিন্তু প্রশ্নপত্র ফাঁস হয়ে যাওয়ায় পরীক্ষা বাতিল করা হয়। এদিকে শিক্ষামন্ত্রী আরও জানিয়েছেন, জুনিয়র হায়ার সেকেন্ডারি স্কুল গানিরগ্রামে বাতিল হওয়া ইংরেজি পরীক্ষা হবে ২৮ মার্চ ২০২৩। 5/5 প্রসঙ্গত প্রশ্ন ফাঁসের ঘটনাকে কেন্দ্র করে ব্যাপক শোরগোল পড়ে অসমে। প্রশাসন কড়া ব্যবস্থা নেয়। সিআইডির তদন্তের নির্দেশও দেওয়া হয়। এরপর সিআইডি বোর্ডের একাধিক কর্তাকেও ডেকে পাঠায়। সিআইডি তিনজনকে গ্রেফতার করে। তাঁদেরই মধ্যে একজন হলেন লুহিত খাবলু এইচএস স্কুলের যে সেন্টার ইনচার্জ। তিনি প্রশ্নপত্র ফাঁসের ঘটনা স্বীকার করেন। পাশাপাশি জানান, বিজ্ঞানের পাশাপাশি আধুনিক ভারতীয় ভাষার অহমীয়া ভাষার প্রশ্নপত্রও ফাঁস করেছেন তিনি।