সংসদে নিরাপত্তা ইস্যুতে বিরোধীরা স্লোগান তোলেন। প্রাথমিকভাবে সাসপেন্ড হন ৫ কংগ্রেস সাংসদ। পরে আরও ৯ জন বিরোধী সাংসদকে সাসপেন্ড করা হয়।
1/5 বুধবার ১৩ ডিসেম্বর সংসদে ২ যুবকের ঢুকে পড়া ও হলুদ ধোঁয়া স্প্রে করে তাণ্ডব চালানোর ঘটনার পর দিন বৃহস্পতিবার নিরাপত্তা ইস্যুতে উত্তাল হয় লোকসভা। বিরোধীরা সরকারের বিরুদ্ধে তোপ দেগে পর পর স্লোগান তোলেন। উত্তাল হয় লোকসভা। তার জেরে লোকসভা থেকে শীতকালীন অধিবেশনের বাকি দিনগুলির জন্য সাসপেন্ড করা হয় মোট ১৪ সাংসদকে। (ANI Photo/SansadTV)
2/5 সংসদে নিরাপত্তা ইস্যুতে বিরোধীরা স্লোগান তোলেন। প্রাথমিকভাবে সাসপেন্ড হন ৫ কংগ্রেস সাংসদ। পরে আরও ৯ জন বিরোধী সাংসদকে সাসপেন্ড করা হয়। যে সমস্ত সাংসদরা সাসপেন্ড হয়েছেন লোকসভা থেকে, তাঁরা হলেন- মহম্মদ জেঙাদ, ভিকে শ্রীকন্দন, মণিকম ঠাকুর, পিআর নটরাজন, এস ভেঙ্কটেশন। এই কংগ্রেস সাংসদরা ছাড়াও সিপিআইয়ের কে সুব্রায়ান ও ডিএমকে সাংসদ কানিমোঝিকে সাসপেন্ড করা হয়। (ANI Photo/SansadTV)
3/5 উল্লেখ্য, ২২ বছর আগে সাংসদ হামলার স্মৃতি উস্কে ১৩ ডিসেম্বর সংসদে হানা দেয় বেশ কয়েকজন। ২ জন সংসদের ভিতরে ঢুকে হলুদ স্প্রে করতে থাকে। বাকি ২ জন সংসদের বাইরো স্লোগান দিতে থাকে। এরই মাঝে জানা যায়, হানার নেপথ্যে থাকা সকলে ভগত সিং ফ্যানক্লাবের সদস্য। এই ঘটনায় ৬ জন গ্রেফতার হয়েছে। এই হানাদারদের উদ্দেশ্য নিয়ে রয়েছে প্রশ্ন। . (PTI Photo/Vijay Verma)(PTI12_14_2023_000087A)
4/5 ঘটনা নিয়ে কেন্দ্রকে তোপ দাগেন বিরোধীরা। এরপরই লোকসভা উত্তাল হয়। সাসপেন্ড হন মণিকম ঠাকুর, কানিমোঝি সমেত বহু বিরোধী সাংসদরা। সংসদের এই নিরাপত্তার ফাঁক নিয়ে প্রশ্ন তুলে অমিত শাহের ইস্তফা দাবি করেন। এদিকে, সরকার পক্ষের থেকে বার্তা দেওয়া হয় যে, যেন ঐক্য ধরে রেখে কথা বলা হয়, সংসদে হানার বিষয়টিকে যেন কোনও মতেই রাজনীতিকরণ না করা হয়। . (PTI Photo) (PTI12_14_2023_000110B)
5/5 উল্লেখ্য, আগামী ২২ ডিসেম্বর পর্যন্ত চলবে শীতকালীন অধিবেশন। ততদিন পর্যন্ত এই সাংসদরা সাসপেন্ড থাকবেন। . (PTI Photo/Vijay Verma)(PTI12_14_2023_RPT011A)