বাংলা নিউজ >
ছবিঘর > BSF on Pak Terrorists: কাশ্মীরে অনুপ্রবেশের জন্য প্রায় ৩০০ জঙ্গি অপেক্ষা করছে পাকিস্তানে, দাবি BSF-এর
BSF on Pak Terrorists: কাশ্মীরে অনুপ্রবেশের জন্য প্রায় ৩০০ জঙ্গি অপেক্ষা করছে পাকিস্তানে, দাবি BSF-এর Updated: 17 Dec 2023, 01:39 PM IST Abhijit Chowdhury জম্মু ও কাশ্মীর থেকে ৩৭০ ধারা প্রত্যাহারের সিদ্ধান্ত নিয়ে আর কোনও সংশয় থাকল না সুপ্রিম কোর্টের রায়ে। এরই মাঝে ভারতে নাশকতা চালানোর জন্য ছক কষতে শুরু করেছে পাক জঙ্গিরা। এমনই দাবি করলেন বিএসএফ-এর ইন্সপেক্টর জেনারেল অশোক যাদব। 1/5 সম্প্রতি সংবাদসংস্থা পিটিআইকে বিএসএফ আইজি অশোক যাদব বলেন, 'গোয়েন্দাদের থেকে জানতে পেরেছি যে ২৫০ থেকে ৩০০ জন জঙ্গি জম্মু ও কাশ্মীরে অনুপ্রবেশের জন্য প্রস্তুত হয়ে অপেক্ষা করছে পাকিস্তানে। সীমান্তের ওপারের লঞ্চপ্যাডে আছে তারা। তবে সীমান্তের যেখান দিয়ে তারা অনুপ্রবেশ করতে পারে, সেখানে সেখানে সেনা এবং বিএসএফ কড়া নজরদারি চালাচ্ছে।' 2/5 এদিকে বিএসএফ আইজি বলেন, 'বিগত কয়েক বছর ধরে কাশ্মীরের সাধারণ মানুষের সঙ্গে নিরাপত্তা বাহিনীর সম্পর্ক আরও দৃঢ় হয়েছে। যদি মানুষজন আমাদের সঙ্গে সহযোগিতা করে, তাহলে আমরা উন্নয়নের ধারাকে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারব।' বিএসএফ প্রধান অশোক যাদব আশ্বস্ত করেছেন যে নিরাপত্তা বাহিনী সতর্ক রয়েছে। অনুপ্রবেশের যে কোনও প্রচেষ্টা তারা ব্যর্থ করে দেবে। 3/5 এদিকে সম্প্রতি সরকারের তরফ থেকে সংসদে জানানো হয়েছে, বিগত ৬ বছরে জম্মু ও কাশ্মীরে সন্ত্রাসবাদী হামলার সংখ্যা উল্লেখযোগ্য ভাবে কমেছে। কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী নিত্যান্দ রাই জানান, সন্ত্রাসের ক্ষেত্রে কেন্দ্রীয় সরকার কোনও সহনশীলতা প্রদর্শন করবে না। সন্ত্রাসের গোটা বাস্তুতন্ত্রকে নষ্ট করে দিতে চায় সরকার। 4/5 সরকারি তথ্য বলছে, ক্রমেই জম্মু ও কাশ্মীরে সন্ত্রাসবাদী হামলার সংখ্যা কমছে। এই বছরে ১৫ নভেম্বর পর্যন্ত মাত্র ৪১টি নাশকতার ঘটনা ঘটেছে। এর আগে ২০২২ সালে ১২৫টি জঙ্গি হানা হয়েছিল জম্মু ও কাশ্মীরে। এর আগে ২০২১ সালে ১২৯, ২০২০ সালে ১২৬, ২০১৯ সালে ১৫৩ এবং ২০১৮ সালে ২২৮টি জঙ্গি হানার ঘটনা ঘটেছিল। 5/5 এদিকে জম্মু ও কাশ্মীর পুলিশের আইজি ভিকে বিরদি সম্প্রতি বলেন, 'সন্ত্রাসে উস্কানি দিতে বা শান্তি বিঘ্নিত করতে যদি কেউ ভুয়ো খবরের প্রচার চালায়, তাহলে তাদের বিরুদ্ধে উপযুক্ত ব্যবস্থান গ্রহণ করা হবে।' বিশেষ করে সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহার করে এই ধরনের প্রচার অভিযান বেশি চলছে সাম্প্রতিককালে। এই আবহে সোশ্যাল মিডিয়ায় বিভিন্ন ধরনের গতিবিধির ওপর নজরদারি চালানো হবে পুলিশের তরফে।