আইপিএলে নিজেরা যে ইতিহাস গড়েছিল, সেটাই ছুঁয়ে ফেলল রাজস্থান রয়্যালস। আর তার ফলে লজ্জার মুখে পড়ল কলকাতা নাইট রাইডার্স (কেকেআর)। আইপিএলের ইতিহাসে সর্বোচ্চ রান তাড়া করে জয়ের পরিসংখ্যান দেখে নিন। প্রথম পাঁচে কারা আছে?
1/5 নিজেদের রেকর্ড নিজেরাই স্পর্শ করল রাজস্থান রয়্যালস। আইপিএলের ইতিহাসে সর্বোচ্চ রান তাড়া করে জয়ের নজির গড়লেন সঞ্জু স্যামসনরা। মঙ্গলবার ইডেন গার্ডেন্সে কলকাতা নাইট রাইডার্সের (কেকেআর) বিরুদ্ধে ২২৪ রান তাড়া করে জিতলেন তাঁরা। কেকেআর ২২৩ রান তুলেছিল। আর জবাবে ২০ ওভারে আট উইকেটে ২২৪ রান তুলে ফেলে রাজস্থান। (ছবি সৌজন্যে এপি)
2/5 আর সেই জয়ের সুবাদে চার বছর আগে শারজায় যে নজির গড়েছিল রাজস্থান, সেই নজির স্পর্শ করে ফেলল। ২০২০ সালের আইপিএলে প্রথমে ব্যাটিং করে নির্ধারিত ২০ ওভারে দু'উইকেটে ২২৩ রান তুলেছিল কিংস ইলেভন পঞ্জাব। তিন বল বাকি থাকতেই ছয় উইকেটে ২২৬ রান তুলে জিতে গিয়েছিল রাজস্থান। সেই ম্যাচে জস বাটলার রান পাননি। কিন্তু মঙ্গলবার তিনিই নায়ক হয়ে থাকলেন। (ছবি সৌজন্যে এপি)
3/5 সর্বোচ্চ রান তাড়া করে জয়ের তালিকায় দুই নম্বরে আছে মুম্বই ইন্ডিয়ান্স। ২০২১ সালে চেন্নাই সুপার কিংসের বিরুদ্ধে ২১৯ রান তাড়া করে জিতেছিল (ছয় উইকেটে ২১৯ রান)। চারেও আছে রাজস্থান। ২০০৮ সালের আইপিএলে সানরাইজার্স হায়দরাবাদের বিরুদ্ধে ২১৫ রান তাড়া করে জিতেছিল ইউসুফ পাঠান, শেন ওয়ার্নদের দল। এক বল বাকি থাকতেই জিতে গিয়েছিল (সাত উইকেটে ২১৭ রান)। (ছবি সৌজন্যে এপি)
4/5 সেই তালিকায় যুগ্মভাবে চার নম্বরে আছে সানরাইজার্স হায়দরাবাদ। ২০২৩ সালে রাজস্থানের বিরুদ্ধে ২১৫ রান তাড়া করে জিতেছিল (ছয় উইকেটে ২১৭ রান)। পাঁচ নম্বরে আছে মুম্বইও। ২০২৩ সালে পঞ্জাব কিংসের বিরুদ্ধে ২১৫ রান তাড়া করে জিতেছিল (চার উইকেটে ২১৬ রান)। চার নম্বরে আছে দিল্লি ডেয়ারডেভিলস (বর্তমানের দিল্লি ক্যাপিটালস)। ২০১৭ সালে গুজরাট লায়নসের বিরুদ্ধে ২০৯ রান তাড়া করে জিতেছিলেন ঋষভ পন্তরা (তিন উইকেটে ২১৪ রান)। (ফাইল ছবি, সৌজন্যে আইপিএল)
5/5 আর আইপিএলের ইতিহাসে যুগ্মভাবে সর্বোচ্চ রান তাড়া করার নজির স্পর্শ করার ফলে লিগ তালিকার শীর্ষস্থান আরও পোক্ত করল রাজস্থান। সাতটি ম্যাচে রাজস্থানের ঝুলিতে আছে ১০ পয়েন্ট। ছয় ম্যাচের শেষে দ্বিতীয় স্থানে আছে কেকেআর। ঝুলিতে আছে আট পয়েন্ট। সমসংখ্যক ম্যাচ খেলে এবং সমসংখ্যক পয়েন্ট নিয়ে পয়েন্ট তালিকায় তিন নম্বরে আছে চেন্নাই সুপার কিংস। (ছবি সৌজন্যে পিটিআই)