বাংলা নিউজ >
ছবিঘর > Murder in Park: নিরাপত্তারক্ষী, জন্মদিনের পার্টির ব্যস্ত সময়ে পার্কে খুন! নার্গিস হত্যাকাণ্ডে কী জানা যাচ্ছে?
Murder in Park: নিরাপত্তারক্ষী, জন্মদিনের পার্টির ব্যস্ত সময়ে পার্কে খুন! নার্গিস হত্যাকাণ্ডে কী জানা যাচ্ছে? Updated: 29 Jul 2023, 08:38 PM IST Sritama Mitra ঘটনার দিন মালব্যনগর পার্কে উপস্থিত ছিলেন নিরাপত্তারক্ষীরা। সেখানে মোট ১৩ জন নিরাপত্তারক্ষী রয়েছেন। ৩ টি শিফ্টে তাঁরা ঘুরিয়ে ফিরিয়ে কাজ করেন। এদিকে, শুক্রবার নার্গিস যখন মাটিতে লুটিয়ে পড়েন, তখন এক মহিলা দেখতে পেয়েই গার্ডকে ডাকেন 1/5 দিল্লির মালব্যনগর পার্কে ভয়াবহ খুনের ঘটনায় একের পর এক শিউরে ওঠার মতো তথ্য সামনে আসছে। শুক্রবার সেখানে নার্গিস নামের এক তরুণীর রক্তাক্ত মৃতদেহ উদ্ধার হয়। পাশেই পড়েছিল এক লোহার রড। ভরা পার্কের ভিতর এভাবে মৃতদেহ উদ্ধার ঘিরে চাঞ্চল্য তৈরি হয়েছে। পরে ঘটনায় অভিযুক্ত, ইরফানকে পুলিশ গ্রেফতার করে। চলে জিজ্ঞাসাবাদ।. (Vipin Kumar/HT Photo) 2/5 ঘটনার দিন মালব্যনগর পার্কে উপস্থিত ছিলেন নিরাপত্তারক্ষীরা। সেখানে মোট ১৩ জন নিরাপত্তারক্ষী রয়েছেন। ৩ টি শিফ্টে তাঁরা ঘুরিয়ে ফিরিয়ে কাজ করেন। এদিকে, শুক্রবার নার্গিস যখন মাটিতে লুটিয়ে পড়েন, তখন এক মহিলা দেখতে পেয়েই গার্ডকে ডাকেন। তবে গার্ড জানাচ্ছেন, আশপাশে সকলেই জানান, কেই হত্যাকারীকে দেখেননি। কাউকে পালিয়ে যেতেও দেখা যায়নি বলে আশপাশের সকলে দাবি করেন। (প্রতীকী ছবি) 3/5 এদিকে, পার্কে ২০ জন কলেজ পড়ুয়াদের একটি দল জন্মদিনের পার্টি উদযাপন করছিলেন। সেই ব্যস্ত সময়ের মধ্যে ওই খুন ওই পার্কে ঘটে যায়। কেউই সেই সময় খুনিকে পালিয়ে যেতে দেখেননি। ফলে মনে করা হচ্ছে, ঘটনা ঠান্ডা মাথায় ঘটিয়ে বেরিয়ে গিয়েছিল ইরফান। প্রতীকী ছবি 4/5 এদিকে দিল্লি পুলিশের তৎপরতায় গ্রেফতার হয়েছে ইরফান। সে জিজ্ঞাসাবাদের মুখে স্বীকার করেছে যে, সে খুন করেছে নার্গিসকে। ইরফান সম্পর্কে নার্গিসের আত্মীয় বলেও জানা গিয়েছে। নার্গিস, ইরফানের প্রেমের প্রস্তাবে সায় দেননি বলেই নার্গিসকে খুন করেছে সে, বলে পুলিশকে জানিয়েছে অভিযুক্ত ইরফান।(প্রতীকী ছবি) 5/5 পুলিশ স্টেশন থেকে ১০০ কিলোমিটার দূরে নার্গিস হত্যাকাণ্ড দিল্লিবাসীকে চমকে দিয়েছে। নার্গিসের পরিবার জানিয়েছে, ইরফান তাঁকে অনেক দিন ধরে চুপিসাড়ে পিছনে পিছনে অনুসরণ করতে শুরু করেছিল। নার্গিসকে টিউশনেও ‘ফলো’ করত ইরফান। নার্গিসের বাবা জানাচ্ছেন, ইরফানের বাবা মায়ের সঙ্গে কথা বলে এই সমস্যার সমাধানের চেষ্টা করেছিলেন তিনি। জানিয়েছিলেন ইরফান যাতে তাঁর মেয়েকে 'ফলো' না করে। তাতে ইরফানের বাবা মায়েরও সায় ছিল। তবে, সদ্য নার্গিসের দাদাকে ইরফান ফোন করেন। জানিয়ে দেয় যে, যদি নার্গিস ফোন না তোলেন, তাহলে নার্গিসের সঙ্গে তাঁর সমস্ত গোপন ছবি সে ভাইরাল করে দেবে। এরপরই ঘটে যায় এই কাণ্ড। (মৃত দেহের প্রতীকী ছবি)