করোনাভাইরাস পরিস্থিতি নিয়ে মুখ্যমন্ত্রীদের সঙ্গে ভিডিয়ো কনফারেন্স করেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। সেই বৈঠকে কোন কোন রাজ্য কী কী সওয়াল করল, দেখে নিন -
1/7ওড়িশার মুখ্যমন্ত্রী নবীন পট্টনায়েক : আমরা একসঙ্গে কাজ করে যাব। বিশ্বে ভারতের অবস্থান বোঝাতে হবে। নতুন চিন্তাভাবনা নিয়ে এগিয়ে আসতে হবে নীতি আয়োগকে। দেশজুড়ে লকডাউন চলুক। শুধুমাত্র জরুরি কাজকর্মকে ছাড়পত্র দেওয়া উচিত। গণ জমায়েত পুরোপুরি নিষিদ্ধ করা হোক। ধর্মীয়স্থান ও শিক্ষাক্ষেত্র বন্ধ রাখা হোক। রাজ্যের মধ্যেই অর্থনৈতিক কাজকর্ম জারি থাক। (ছবিটি প্রতীকী, সৌজন্য পিটিআই)
2/7হিমাচল প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী জয়রাম ঠাকুর জানান, অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড শুরুর পরিস্থিতিতে রয়েছে তাঁর রাজ্য। অন্যান্য রাজ্যের সঙ্গে আলোচনার ভিত্তিতে লকডাউন নিয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া উচিত। (ছবিটি প্রতীকী, সৌজন্য পিটিআই)
3/7উত্তরাখণ্ডের মুখ্যমন্ত্রী ত্রিবেন্দ্র সিং রাওয়াত জানান, ধাপে ধাপে ব্যবসা-বাণিজ্য সংক্রান্ত কাজকর্ম শুরু দরকার। তবে সবরকমের সতর্কতামূলক ব্যবস্থা বজায় রাখতে হবে। (ফাইল ছবি, সৌজন্য পিটিআই)
4/7পার্সোনাল প্রোটেক্টিভ ইক্যুপমেন্ট (পিপিআই) ও চিকিৎসায় প্রয়োজনীয় অন্যান্য যন্ত্রপাতির জন্য কেন্দ্রের হস্তক্ষেপের দাবি করলেন পুদুচেরির মুখ্যমন্ত্রী ভি নারায়ণস্বামী। কেন্দ্রের থেকে আর্থিক সহায়তার দাবিও জানান তিনি। (ফাইল ছবি, সৌজন্য এএনআই)
5/7মেঘালয় : আগামী ৩ মে'র পরও লকডাউন চলবে মেঘালয়ে। আন্তঃরাজ্য চলাচল, আন্তঃজেলা চলাচলের উপর বিধিনিষেধ থাকবে। জরুরি ও স্বাস্থ্য পরিষেবায় ছাড় থাকবে। (ছবি সৌজন্য টুইটার @SangmaConrad)
6/7প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর সঙ্গে ভিডিয়ো কনফারেন্সে কথা বললেন নয় রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী। সেই রাজ্য়গুলি হল - মেঘালয়, মিজোরাম, পুদুচেরি, উত্তরাখণ্ড, হিমাচল প্রদেশ, ওড়িশা, বিহার, গুজরাত ও হরিয়ানা। (ছবি সৌজন্য এএনআই)
7/7মুখ্যমন্ত্রীদের সঙ্গে ভিডিয়ো কনফারেন্স করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। (ছবি সৌজন্য এএনআই)