পশ্চিমবঙ্গে বড় অঙ্কের বিনিয়োগ করতে চলেছে মাদার ডেয়ারি। সেই অঙ্কটা ৫০০ কোটি টাকার কাছাকাছি হতে চলেছে। আর বিনিয়োগের মাধ্যমে নয়া ডেয়ারি প্ল্যান্ট তৈরি করা হবে। যা পশ্চিমবঙ্গ এবং উত্তর-পূর্ব ভারতের চাহিদা পূরণ করবে।
1/5 বাংলায় নয়া প্ল্যান্ট তৈরি করতে চলেছে মাদার ডেয়ারি। সেজন্য ৪০০-৫০০ কোটি টাকা বিনিয়োগের পরিকল্পনা করা হয়েছে। মাদার ডেয়ারি ফ্রুট অ্যান্ড ভেজিটেবল প্রাইভেট লিমিটেডের এক শীর্ষকর্তা জানিয়েছেন, দুগ্ধজাত পণ্যের জন্য পশ্চিমবঙ্গে একটি ডেয়ারি প্ল্যান্ট তৈরি করা হবে। ইতিমধ্যে বোর্ডের অনুমোদন এসে গিয়েছে। সেই প্রকল্পের জন্য ৪০০-৫০০ কোটি টাকা বিনিয়োগ করা হতে পারে। (ছবিটি প্রতীকী, সৌজন্যে এএফপি)
2/5 মাদার ডেয়ারির কর্তা দাবি করেছেন, পশ্চিমবঙ্গে মাদার ডেয়ারির বিভিন্ন পণ্যের চাহিদা ক্রমশ বাড়ছে। বর্তমানে রাজ্যে প্রায় ৬০০-৭০০ কোটি টাকার ব্যবসা করছে মাদার ডেয়ারি। নয়া প্ল্যান্ট তৈরি হলে ব্যবসার অঙ্কটা আরও বাড়বে বলে আশাপ্রকাশ করেছেন মাদার ডেয়ারির কর্তা। তিনি জানিয়েছেন, ওই প্ল্যান্টের মাধ্যমে বাংলা ও উত্তর-পূর্ব ভারতের মানুষের চাহিদা পূরণ করা হবে। তবে কোথায় সেটি তৈরি করা হবে, সে বিষয়ে এখনও কিছু জানানো হয়নি। (ছবিটি প্রতীকী, সৌজন্যে এএফপি)
3/5 তবে শুধু বাংলা নয়, আগামী তিন বছরে দেশের বিভিন্ন প্রান্তে মোট পাঁচটি নয়া প্ল্যান্ট (বাংলার প্ল্যান্ট ধরে) তৈরি করবে মাদার ডেয়ারি। সেজন্য প্রায় ২,০০০ কোটি বিনিয়োগ করা হবে। ডেয়ারি ব্যবসার জন্য বাংলা, দিল্লি এবং নাগপুরে প্ল্যান্ট তৈরি করবে মাদার ডেয়ারি। বাকি দুটি প্ল্যান্ট হবে মাদার ডেয়ারির সফল ব্র্যান্ডের আওতায়। যে ব্র্যান্ডের অধীনে আনাজপাতি, ফলের মতো সামগ্রী পাওয়া যায়। (ছবিটি প্রতীকী, সৌজন্যে এএফপি)
4/5 মাদার ডেয়ারির পাশাপাশি হরিণঘাটায় ডেয়ারি প্ল্যান্ট তৈরি করছে বাংলার ডেয়ারি। প্রাণিসম্পদ ও বিকাশ দফতরের হরিণঘাটা ক্যাম্পাসে সেই প্ল্যান্ট তৈরির জন্য ৬৫.৫৮ কোটি টাকা বিনিয়োগ করা হচ্ছে। যে প্ল্যান্ট দিনে এক লাখ লিটার দুগ্ধ পরিশোধন করতে পারবে। যেটা বাড়িয়ে দৈনিক দু'লাখ লিটার পর্যন্ত করার সুযোগ আছে বলে নবান্ন সূত্রে খবর। (ছবিটি প্রতীকী, সৌজন্যে এএফপি)
5/5 সেইসঙ্গে ডানকুনি প্ল্যান্টেও মানোন্নয়নের কাজ হয়েছে। সেজন্য বিনিয়োগের অঙ্কটা ছিল ২২.৬৪ কোটি টাকা। নবান্নের এক আধিকারিক জানিয়েছেন যে প্রক্রিয়াজাতকরণ উপাদান, প্যাকেজিংয়ের মতো জিনিসপত্র, পরিকাঠামোর উন্নয়নের জন্য সেই অর্থ খরচ করা হয়েছে। (ছবিটি প্রতীকী, সৌজন্যে এএফপি)