সোমবার গন্তব্যে পৌঁছল নাসার জেমস ওয়েব স্পেস টেলিস্কোপ। পৃথিবী থেকে ১০ লক্ষ মাইল দূরে।
1/10পৃথিবী থেকে চাঁদের দূরত্ব যতটা, তার প্রায় ৪ গুণ। সোমবার গন্তব্যে পৌঁছল নাসার জেমস ওয়েব স্পেস টেলিস্কোপ। পৃথিবী থেকে ১০ লক্ষ মাইল দূরে। এটি বিশ্বের বৃহত্তম ও সবচেয়ে শক্তিশালী স্পেস টেলিস্কোপ। ফাইল ছবি : নাসা টিভি (NASA)
2/10প্রায় ১ মাসের যাত্রাপর্ব। সোমবার জেমস ওয়েব স্পেস টেলিস্কোপের রকেট থ্রাস্টারগুলি শেষবারের মতো জ্বলে ওঠে। প্রায় পাঁচ মিনিট ধরে অবস্থান পরিবর্তন করে। ফাইল ছবি : নাসা ভায়া রয়টার্স (NASA)
3/10তারপরে সূর্যের চারপাশের নির্দিষ্ঠ কক্ষপথে পৌঁছে যায়। নাসা জানিয়েছে, টেলিস্কোপের অবস্থান একেবারে পরিকল্পনামাফিক হয়েছে। ফাইল ছবি : নাসা (NASA)
4/10এরপর আরও কাজ বাকি। মহাজাগতিক এই মানমন্দিরকে গবেষণার জন্য প্রস্তুত হতে হবে। টেলিস্কোপের আয়নাগুলি নির্দিষ্টভাবে 'অ্যালাইন' করতে হবে। ফাইল ছবি : নাসা (NASA)
5/10ইনফ্রারেড ডিটেক্টরগুলি ঠাণ্ডা করাও প্রয়োজন। তাছাড়া বৈজ্ঞানিক যন্ত্রপাতির ক্যালিব্রেশন করা বাকি। গবেষকরা জানিয়েছেন, পর্যবেক্ষণের কাজ শুরু হতে হতে জুন মাস। ফাইল ছবি : নাসা (NASA)
6/10এই টেলিস্কোপের পেছনে ১০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার ব্যয় হয়েছে। ২০২১-এর বড়দিনে ফ্রেঞ্চ গ্যয়ানা থেকে টেলিস্কোপটি উৎক্ষেপণ করা হয়। ফাইল ছবি : নাসা ভায়া রয়টার্স (NASA)
7/10দেড় সপ্তাহ পরে, টেলিস্কোপের উপর একটি টেনিস কোর্টের মতো বড় সানশিল্ড খোলা হয়। যন্ত্রটির সোনার প্রলেপযুক্ত প্রধান আয়নাটি ২১ ফুট লম্বা। সানশিল্ড খোলার কয়েক দিন পরে এটি উন্মোচিত হয়। ফাইল ছবি : নাসা (NASA)
8/10প্রাথমিক আয়নায় ১৮টি ষড়ভুজাকার অংশ রয়েছে। প্রতিটি প্রায় একটি কফি টেবিলের আকারের। এখন নাসার কাজ, এই আয়নাগগুলি নিঁখুতভাবে সারিবদ্ধ করা। এই একটি কাজ করতেই এখন তিন মাস সময় লাগবে। ফাইল ছবি : নাসা (NASA)
9/10টেলিস্কোপটি এক দশকেরও বেশি সময় ধরে কাজ করবে বলে আশা করা হচ্ছে। দুই দশকও চলতে পারে। ফাইল ছবি : নাসা (NASA)
10/10এটিকে হাবল স্পেস টেলিস্কোপের উত্তরসূরি হিসাবে ধরা হচ্ছে। হাবল পৃথিবী থেকে ৫৩০ কিলোমিটার দূরে প্রদক্ষিণ করে। ফলে মেরামত ও কোনও আপগ্রেডেশন করা সম্ভব। কিন্তু জেমস ওয়েব স্পেস টেলিস্কোপে অনেক দূরে। ফাইল ছবি : নাসা (NASA)