1/5 জানা গিয়েছে, নবদিগন্ত মোট্রে স্টেশনের জন্য সংলগ্ন একটি জায়গা অধিগ্রহণ করতে চায় রেল কর্তৃপক্ষ। মেট্রো কর্তৃপক্ষ স্থায়ী ভাবে সেই জমি চাইছে। এদিকে উল্লেখিত জমিতে রয়েছে একটি টাওয়ার। এককালে এই টাওয়ারের সাহায্যে বিমান অবতরণের কাজ করা হত। তবে এখন এই পুরনো টাওয়ারটি সেই কাজের জন্য আর ব্যবহার করা হয় না। তবে এই জমি হস্তান্তর নিয়ে জটিলতা দেখা গিয়েছে।
2/5 জানা গিয়েছে, বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষ সেই জমি রেলের হাতে তুলে দিতে সম্মত। তবে রেল চাইছে স্থায়ী ভাবে সেই জমি নিজেদের নামে করতে। কিন্তু বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষ সেই জমি ৩০ বছরের লিজে দিতে চাইছে। আর এই নিয়েই জটিলতা তৈরি হয়েছে নবদিগন্ত মেট্রো স্টেশন ঘিরে। ৫৩৬ স্কোয়ারমিটার এলাকার জন্য ৮.৫ কোটি টাকা দিতে চাইছে মেট্রো কর্তৃপক্ষ।
3/5 রেল বিকাশ নিগম লিমিটেডের তরফে এই নিয়ে বিমানবন্দর কর্তপক্ষের ডিরেক্টরকে চিঠি দেওয়া হয়েছে। এদিকে জানা গিয়েছে, এই জমির 'ক্লাসিফিকেশন' বা শ্রেণিভাগ বদলাতে হবে। বর্তমানে এই ৫৩৬ স্কোয়ারমিটার এলাকাটি 'কমার্শিয়াল' জমি হিসেবে চিহ্নিত। তবে এই এলাকাটিকে 'রোড' বা রাস্তাতে পরিণত করতে হবে। তবে টেকনোপলিসের পূর্ব দিকের এই জমি নিয়ে জটের জন্য এই প্রকল্পের কাজ থমকে যাওয়ার জোগাড়।
4/5 ইএম বাইপাসের ওপর দিয়ে বিমানবন্দরগামী মেট্রোর অরেঞ্জ রুটে জট রয়েছে ভিআইপি বাজারে। সেই জট এবার শীঘ্রই খুলতে পারে বলে মনে করা হচ্ছে। গত সপ্তাহেই রেল বিকাশ নিগম লিমিটেডের কর্তারা এই এলাকা পরিদর্শনে যান। এর আগে নবান্নে মেট্রো কর্তৃপক্ষ এবং সিইএসসি-র কর্তাদের সঙ্গে বৈঠক করেছিলেন রাজ্যের মুখ্য সচিব হরেকৃষ্ণ দ্বিবেদী।
5/5 উল্লেখ্য, ভিআইপি বাজারে যেখানে দিয়ে মেট্রোর ব্রিজ যাওয়ার কথা, সেখানে ভূগর্ভে সিইএসসির বিদ্যুতের তার রয়েছে। যা নিয়ে এই জটিলতা তৈরি হয়েছে। হাই ভোল্টেজ এই বিদ্যুতের তারগুলিকে সেখান থেকে সরানো হবে। তারপরই এই এলাকায় নির্বিঘ্নে মেট্রোর কাজ করা যাবে। তাহলে রুবি থেকে সায়েন্স সিটি পর্যন্ত লাইনের কাজ সম্পন্ন করা সম্ভব হবে। এদিকে উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষা শেষ হলেই মেট্রোর ভূগর্ভস্থ টানেল তৈরির কাজের জন্য রেল কর্তৃপক্ষের কাছে হস্তান্তর করা হবে চিংড়িঘাটা এবং মেট্রোপলিটান এলাকা। নিউ গড়িয়া থেকে রাজারহাট হয়ে বিমানবন্দরগামী মেট্রোর অরেঞ্জ লাইনের জন্য এখানেই তৈরি হবে আন্ডারগ্রাউন্ড টানেল।