আপাতত ইস্ট-ওয়েস্ট মেট্রো করিডরের ৯.৪ কিলোমিটার অংশে বাণিজ্যিক পরিষেবা চালু আছে। এবার হাওড়া ময়দান থেকে এসপ্ল্যানেড পর্যন্ত অংশে পরিষেবা চালু হতে চলেছে। আর পুরো ১৬.৬ কিলোমিটার অংশে কবে বাণিজ্যিক পরিষেবা চালু হবে, তা দেখে নিন।
1/5 আগামী জুনের মধ্যে পরিষেবা শুরু হয়ে যাওয়ার প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়েছিল। তবে ইস্ট-ওয়েস্ট মেট্রো করিডরের পুরো অংশে বাণিজ্যিক পরিষেবা চালু হতে আরও কিছুটা সময় লাগতে পারে। তবে খুব বেশি দেরি করা হবে না। কলকাতা মেট্রো সূত্রে খবর, আগামী জুলাই থেকেই এক মেট্রোয় চেপে গঙ্গার তলা দিয়ে হাওড়া ময়দান থেকে সল্টলেক সেক্টর ফাইভে পৌঁছে যেতে পারবেন। অর্থাৎ জুলাই থেকে পুরো অংশে পরিষেবা চালু হয়ে যেতে পারে।
2/5 মেট্রোর এক শীর্ষ আধিকারিক জানিয়েছেন যে অভ্যন্তরীণভাবে জুনের মধ্যে ইস্ট-ওয়েস্ট মেট্রো করিডরের পুরো অংশ একেবারে তৈরি করে ফেলার লক্ষ্যমাত্রা নেওয়া হয়েছে। তবে বাণিজ্যিকভাবে পরিষেবা সম্ভবত জুলাই থেকে শুরু করা হবে। অর্থাৎ ২০২৪ সালের জুলাই থেকে ইস্ট-ওয়েস্ট মেট্রো করিডরের হাওড়া ময়দান থেকে সল্টলেক সেক্টর ফাইভ পর্যন্ত মেট্রো চালু হয়ে যাবে বলে আশপ্রকাশ করেছেন মেট্রোর ওই শীর্ষ আধিকারিক। (ছবিটি প্রতীকী)
3/5 তার আগে হাওড়া ময়দান থেকে এসপ্ল্যানেড পর্যন্ত অংশে কবে থেকে পরিষেবা শুরু হবে? গঙ্গার তলা নিয়ে কবে মেট্রোর বাণিজ্যিক পরিষেবা শুরু হবে? কোনও নির্দিষ্ট দিনক্ষণ না বললেও মেট্রোর ওই শীর্ষ আধিকারিক জানিয়েছেন, শীঘ্রই ৪.৮ কিলোমিটার অংশে পরিষেবা শুরু হয়ে যাবে। সূত্রের খবর, ফেব্রুয়ারিতেই বাণিজ্যিক পরিষেবা চালু করে দেওয়া হতে পারে। (ছবিটি প্রতীকী, সৌজন্যে পিটিআই)
4/5 তবে হাওড়া ময়দান থেকে এসপ্ল্যানেড পর্যন্ত পরিষেবা চালুর আগে সবথেকে গুরুত্বপূর্ণ কাজটা বাকি আছে। আর সেটা হল যে রেলওয়ে সেফটি কমিশনারের ছাড়পত্রের প্রয়োজন হবে। সবকিছু ঠিকঠাক থাকলে সোমবার (১৫ জানুয়ারি) থেকে হাওড়া ময়দান থেকে এসপ্ল্যানেড পর্যন্ত অংশ পরিদর্শন শুরু হতে পারে। সবকিছু ঠিকঠাক থাকলে জানুয়ারির শেষ বা ফেব্রুয়ারির গোড়ার মধ্যেই ছাড়পত্র চলে আসার সম্ভাবনা আছে। (ছবিটি প্রতীকী, সৌজন্যে পিটিআই)
5/5 মেট্রোর ওই শীর্ষ আধিকারিক জানিয়েছেন, গত ডিসেম্বরে যখন হাওড়া ময়দান থেকে এসপ্ল্যানেড পর্যন্ত অংশে রেলওয়ে সেফটি কমিশনারের পরিদর্শন হয়েছিল, তখন কয়েকটি খামতি ছিল। কয়েকটি সমস্যা তুলে ধরা হয়েছিল। আর সেই খামতি পূরণ করতে কলকাতা মেট্রো কর্তৃপক্ষ এবং ইস্ট-ওয়েস্ট মেট্রো করিডরের দায়িত্বপ্রাপ্ত সংস্থা কলকাতা মেট্রো রেলওয়ে কর্পোরেশন লিমিটেড (কেএমআরসিএল) বদ্ধপরিকর বলে জানিয়েছেন তিনি।