বাংলা নিউজ >
ছবিঘর > Ram Mandir Official on Gyanvapi: 'আর কোনও দিকে তাকাব না তাহলে…', কাশী-মথুরার মসজিদ 'চাইলেন' রামমন্দিরের আধিকারিক
Ram Mandir Official on Gyanvapi: 'আর কোনও দিকে তাকাব না তাহলে…', কাশী-মথুরার মসজিদ 'চাইলেন' রামমন্দিরের আধিকারিক Updated: 05 Feb 2024, 10:37 AM IST Abhijit Chowdhury অযোধ্যায় রামমন্দির নির্মাণ করা হয়েছে। এবার ক্রমেই বারাণসীর জ্ঞানবাপী মসজিদ এবং মথুরায় কৃষ্ণ জন্মভূমি নিয়ে সরব হচ্ছে বিভিন্ন হিন্দু সংগঠন। এই আবহে বিস্ফোরক মন্তব্য করলেন রামমন্দিরের ট্রেজারার গোবিন্দ দেব গিরি মহারাজ। 1/5 কয়েক দশকের আইনি বিবাদের পর মিটেছিল অযোধ্যার জমি জট। বাবরি মসজিদের সেই বিতর্কিত জমিতে তৈরি হয়েছে বিশাল রামমন্দির। এরই মাঝে সাম্প্রতিককলে আবার নতুন করে বিতর্ক তৈরি হয়েছে কাশীর জ্ঞানবাপী মসজিদ নিয়ে। এই সবের মাঝে এবার রামমন্দিরের আধিকারিক গোবিন্দ দেব গিরি মহারাজ দাবি করলেন, যদি মুসলিমরা জ্ঞানবাপী আর মথুরার মসজিদ হিন্দুদের দিয়ে দেয় তাহলে আর অন্য কোনও ধর্মীয়স্থানের দিকে নজর দেওয়া হবে না। 2/5 এই বিষয়ে রামমন্দিরের ট্রেজারার বলেন, 'অন্য কোনও মন্দিরের দিকেই তাকানোর আমাদের ইচ্ছে নেই। কারণ আমাদের ভবিষ্যতের কথা ভাবতে হবে। ইতিহাসে থাকলে চলবে না। দেশের ভবিষ্যৎ উজ্জ্বল হওয়া উচিত। এখন যদি আমরা জ্ঞানবাপী আর কৃষ্ণ জন্মভূমি শান্তিতে পেয়ে যাই, তাহলে আমরা আর বাকি সবকিছুর বিষয়ে ভুলে যাব।' 3/5 তাঁর কথায়, অযোধ্যা, জ্ঞানবাপী এবং মথুরার মন্দির ধ্বংস করার ঘটনা হিন্দুদের ইতিহাসের সবচেয়ে বড় ক্ষত। তিনি দাবি করেন, মুসলিমদের এই বিষয়টি বুঝতে হবে। তাঁর বক্তব্য, 'আমি এই তিন মন্দিরের বিষয়ে হাতজোড় করে আবেদন জানাচ্ছি। এগুলির জন্য ভারতীয়রা আজও কষ্ট পায়। যদি মুসলিমরা শান্তিতে এই ক্ষত সারিয়ে তুলতে পারে তাহতে আমাদের ভাতৃত্ববোধ আরও দৃঢ় হবে।' 4/5 এর আগে হিন্দুপক্ষের দাবি মেনে জ্ঞানবাপী মসজিদের একটা নির্দিষ্ট অংশে পুজো পাঠের অনুমতি দিয়েছিল আদালত। পরে এলাহাবাদ হাইকোর্ট এই নিয়ে মামলা হয়। তবে পুজোর ওপর স্থগিতাদেশ দেয়নি উচ্চ আদালত। এরই মাঝে গত ১ ফেব্রুয়ারি জ্ঞানবাপীর বেসমেন্টে পুজোপাঠ অনুষ্ঠিত হয়েছিল। 5/5 এই মামলায় হিন্দুপক্ষের অ্য়াডভোকেট বিষ্ণু শংকর জৈন দাবি করেন, বারাণসীতে জ্ঞানবাপী মসজিদ তৈরির আগে সেখানে বিরাট হিন্দু মন্দির ছিল। আর্কিওলজিকাল সার্ভে অফ ইন্ডিয়ার রিপোর্ট দেখিয়ে তিনি এই দাবি করেন। এএসআই রিপোর্ট অনুসারে জানা গিয়েছে, মসজিদ তৈরির জন্য় মন্দিরটি ভেঙে ফেলা হয়। এমনকী আগের কাঠামোটা এখনও থেকে গিয়েছে।