বাংলা নিউজ >
ছবিঘর > Stock market crashed: রক্তক্ষয় বাজারে, উড়ে গেল ৮.৪ লাখ কোটি টাকা, জি এন্টারটেনমেন্টের শেয়ার পড়ল ৩০%
Stock market crashed: রক্তক্ষয় বাজারে, উড়ে গেল ৮.৪ লাখ কোটি টাকা, জি এন্টারটেনমেন্টের শেয়ার পড়ল ৩০% Updated: 23 Jan 2024, 04:39 PM IST Ayan Das মঙ্গলবারের দিনটা শেয়ার বাজারের জন্য একেবারেই মঙ্গলজনক হল না। শুরুটা ভালো হলেও বড়সড় পতনের মুখে পড়ল সেনসেক্স এবং নিফটি৫০। তার জেরে কয়েক লাখ কোটি টাকা খোয়ালেন লগ্নিকারীরা। অন্যদিকে, সোনির সঙ্গে চুক্তি ভেস্তে যাওয়ার পরে ৩০ শতাংশ পতন হল জি এন্টারটেনমেন্টের। 1/5 সোমবার শেয়ার বাজার বন্ধ ছিল। আর মঙ্গলবার খুলতেই ধসে গেল বাজার। সপ্তাহের দ্বিতীয় কর্মদিবসে বাজার বন্ধের সময় ৭০,৩৭০.৫৫ পয়েন্ট নেমে গেল সেনসেক্স। অর্থাৎ মঙ্গলবার ১.৪৭ শতাংশ বা ১,০৫৩.১ পয়েন্ট পতনের মুখে পড়েছে বিএসইয়ের (পূর্বতন বম্বে স্টক এক্সচেঞ্জ) সূচক। অন্যদিকে, ১.৫৪ শতাংশ বা ৩৩৩ পয়েন্টের পতনের মুখে পড়েছে নিফটি৫০। বাজার বন্ধের সময় নিফটি৫০ দাঁড়িয়েছে ২১,২৩৮ পয়েন্টে। (ছবিটি প্রতীকী, সৌজন্যে এএনআই) 2/5 অথচ বাজার খোলার সময় উত্থান হয়েছিল সেনসেক্সের। বাজার খোলার সময় ৪৪৫ পয়েন্ট উত্থান হয়ে সেনসেক্স পৌঁছে গিয়েছিল ৭১,৮৬৮ .২ পয়েন্টে। একটা সময় তো ৭২,০৩৯.২ পয়েন্টে পৌঁছে গিয়েছিল। সেখান থেকে ১,১৮৯ পয়েন্ট পতনের ফলে ৭০,২৩৪.৫৫ পয়েন্ট নেমে গিয়েছিল সূচক। যা বাজার বন্ধের কিছুটা উঠেছে। ৭০, ৩৭০.৫৫ পয়েন্টে দিন শেষ করেছে সেনসেক্স। (ছবিটি প্রতীকী, সৌজন্যে এএনআই) 3/5 একই পরিণতি হয়েছে নিফটি৫০-রও। বাজার খোলার সময় ১৪৫ পয়েন্ট উত্থান হয়েছিল। তারপর ১৭৮ পয়েন্ট উত্থান হয়েছিল। পৌঁছে গিয়েছিল ২১,৭৫০.২৫ পয়েন্টে। যা দিনের সর্বোচ্চ স্তর ছিল। কিন্তু সেখান থেকে একেবারে খাদে পড়ে গিয়েছিল নিফটি৫০। ৩৭৯ পয়েন্ট পড়ে গিয়ে ২১,১৯২.৬ পয়েন্টে নেমে গিয়েছিল। তারপর কিছু উত্থান হয়ে বাজার বন্ধের সময় ২১,২৩৮ পয়েন্টে শেষ করেছে। (ছবিটি প্রতীকী, সৌজন্যে পিটিআই) 4/5 আর সেই ধাক্কায় একদিনেই প্রায় নয় লাখ কোটি টাকা লোকসান হয়েছে লগ্নিকারীদের। বিএসইতে নথিভুক্ত শেয়ারের বাজারমূল্য ৩৭৪.৪ লাখ কোটি টাকা থেকে ৩৬৬ লাখ কোটি টাকায় নেমে গিয়েছে। অর্থাৎ একটি সেশনেই বিনিয়োগকারীদের ৮.৪ লাখ কোটি টাকা উবে গিয়েছে। (ছবিটি প্রতীকী, সৌজন্যে পিটিআই) 5/5 তারইমধ্যে শেয়ার বাজারে ভয়াবহ পতনের মুখে পড়েছে জি এন্টারমেন্ট। সোনির সঙ্গে সংযুক্তিকরণের পরিকল্পনা ভেস্তে যাওয়ার পরই সপ্তাহের দ্বিতীয় কর্মদিবসে ৩০ শতাংশ পতনের মুখে পড়েছে। প্রাথমিকভাবে ১০ শতাংশ পতন হয়েছিল। তারপর সীমা নির্ধারিত করা হয়েছিল ১৫ শতাংশ, ২০ শতাংশ এবং ২৫ শতাংশে। শেষপর্যন্ত ৩০ শতাংশের সীমা নির্ধারণ করা হয়। (ছবিটি প্রতীকী, সৌজন্যে রয়টার্স)