বাংলা নিউজ >
ছবিঘর > Tarakeshwar-Bishnupur Rail Line Update: তারকেশ্বর থেকে ট্রেনে সোজা বিষ্ণুপুর, শেষ হতে চলল কাজ, কবে পুরো সম্পূর্ণ হবে?
Tarakeshwar-Bishnupur Rail Line Update: তারকেশ্বর থেকে ট্রেনে সোজা বিষ্ণুপুর, শেষ হতে চলল কাজ, কবে পুরো সম্পূর্ণ হবে? Updated: 08 Apr 2024, 11:02 AM IST Ayan Das তারকেশ্বর থেকে একটা ট্রেনে চেপেই বাঁকুড়ার বিষ্ণুপুরে পৌঁছে যাব- দীর্ঘদিন ধরেই সেই স্বপ্নটা দেখছেন অসংখ্য মানুষ। সেই স্বপ্ন আরও কাছে চলে এল। ভারতীয় রেলের তরফে জানানো হল যে কাজ প্রায় শেষের পর্যায়ে চলে এসেছে। 1/5 শিবতীর্থ তারকেশ্বর থেকে ট্রেনে চেপে মন্দির শহর বিষ্ণুপুর- ২০২৫ সালের মধ্যেই সেই স্বপ্নপূরণ হতে চলেছে। পূর্ব রেলের তরফে জানানো হয়েছে যে তারকেশ্বর-বিষ্ণুপুর (৮৭ কিলোমিটার) রেলপ্রকল্পের কাজ প্রায় শেষের মুখে। জমিজটের কারণে যে যে অংশের কাজ আটকে ছিল, সেগুলি শেষ করার জন্য ভারতীয় রেলের তরফে বিভিন্ন পদক্ষেপ করা হয়েছে। নেওয়া হয়েছে বিকল্প ব্যবস্থা। সেই পরিস্থিতিতেত আশা করা হচ্ছে যে ২০২৫ সালের মধ্যে কাজ শেষ হয়ে যাবে। (ছবিটি প্রতীকী, সৌজন্যে Ministry of Railways, Government of India) 2/5 ২০০১ সালে তারকেশ্বর-বিষ্ণুপুর রেলপ্রকল্পে সবুজ সংকেত দেওয়া হয়েছিল। আগেই তারকেশ্বর থেকে গোঘাট পর্যন্ত (আরামবাগ) প্রায় ৩৪ কিমি অংশের কাজ শেষ হয়ে গিয়েছে। সেখানে ট্রেনও চলছে। আবার বিষ্ণুপুর থেকে ময়নাপুর পর্যন্ত প্রায় ২৩ কিমি অংশেরও কাজ করে ফেলে সেখানে ট্রেন চালানো হচ্ছে। কিন্তু জমিজটের মাঝের কিছুটা অংশের কাজ শেষ করা যাচ্ছিল না। সেই পরিস্থিতিতে ওই প্রকল্পের কাজ শেষ করতে কয়েকটি পদক্ষেপ করেছে রেল। (ছবিটি প্রতীকী, সৌজন্যে Ministry of Railways, Government of India) 3/5 ময়নাপুর থেকে বড় গোপীনাথপুর (৭.৭ কিমি) পর্যন্ত অংশে জোরকদমে কাজ এগিয়ে চলছে। মাটিখনন এবং সেতু নির্মাণের কাজ ৮০ শতাংশের বেশি শেষ হয়ে গিয়েছে। জোরকদমে চলছে বড় গোপীনাথপুর স্টেশনের ভবন তৈরির কাজ। একইভাবে বড় গোপীনাথপুর থেকে জয়রামবাটি (৭.১ কিমি) পর্যন্ত অংশে মাটিখনন এবং সেতুনির্মাণের কাজ প্রায় ৭০ শতাংশ শেষ হয়ে গিয়েছে। চলছে জয়রামবাটি স্টেশন ভবন নির্মাণের কাজ। (ছবি সৌজন্যে Indian Railways) 4/5 পূর্ব রেলের তরফে জানানো হয়েছে, জমি অধিগ্রহণের জেরে বিঘ্নিত হচ্ছিল জয়রামবাটি থেকে কামারপুকুর (পাঁচ কিমি) পর্যন্ত অংশের কাজ। বিশেষত ২.৫ কিমির লাইনের কাজ শেষ করতে গিয়ে নাকানি-চোবানি খেতে হচ্ছিল। শেষপর্যন্ত ৮ মার্চ রেলের হাতে সেই জমি এসেছে। সেজন্য বাড়তি ক্ষতিপূরণ দিতে হয়েছে বলে দাবি করেছে পূর্ব রেল কর্তৃপক্ষ। (ছবি সৌজন্যে Indian Railways) 5/5 অন্যদিকে, কামারপুকুর থেকে গোঘাট পর্যন্ত ৫.৫ কিমি লাইনের একাংশ নিয়েও জট তৈরি হয়েছিল। এখনও পুরোপুরি সেই জট কাটেনি। গোঘাট থেকে ভাবাদিঘি পর্যন্ত ৯০০ মিটার লাইনের জট এখনও আছে। ওই অংশটা বাদ দিয়ে কামারপুকুর থেকে গোঘাট পর্যন্ত বাকি রেলপথের বেশিরভাগ বড়-বড় কাজ শেষ হয়ে গিয়েছে বলে পূর্ব রেলের তরফে জানানো হয়েছে। (ছবি সৌজন্যে Indian Railways)