বাংলা নিউজ >
ছবিঘর > Tesla in India: 'ভারতে আসবে টেসলা, স্টারলিংক', মোদীর সঙ্গে সাক্ষাতের পর জানালেন মাস্ক
Tesla in India: 'ভারতে আসবে টেসলা, স্টারলিংক', মোদীর সঙ্গে সাক্ষাতের পর জানালেন মাস্ক Updated: 21 Jun 2023, 10:28 AM IST Abhijit Chowdhury ২০১৫ সালের মার্কিন সফরের সময় ক্যালিফোর্নিয়ায় টেসলার কারখানা ঘুরে গিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। এরপর থেকেই ভারতে টেসলার আগমন নিয়ে জল্পনা চলছে। এই আবহে গতকাল নিউইয়র্কের হোটেলে ফের মোদীর সঙ্গে মুখোমুখি হন ইলন মাস্ক। তিনি জানান টেসলা এবং স্টারলিংককে ভারতে নিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা আছে তাঁর। 1/5 মোদীর সঙ্গে বৈঠকের পর সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে মাস্ক বলেন, 'ভারত সৌর শক্তি বিনিয়োগের জন্য দুর্দান্ত একটা গন্তব্য।' তিনি আরও বলেন, 'আমরা ভারতে স্টারলিঙ্ক ইন্টারনেট আনার বিষয়ে আশাবাদী। আমি নিশ্চিত টেসলাও ভারতে খুব দ্রুত পৌঁছে যাবে। আমি সম্ভবত আগামী বছর নিজে ভারত সফরে যাব।' 2/5 মোদীর সঙ্গে দেখা করে মাস্ক বলেন, 'আমি ভারতের ভবিষ্যৎ নিয়ে অবিশ্বাস্যভাবে উত্তেজিত। আমি মনে করি বিশ্বের যেকোনও বড় দেশের তুলনায় ভারতের প্রতিশ্রুতি বেশি। মোদী ভারতের জন্য সত্যিই খুব ভবেন। আমাদের ভারতে উল্লেখযোগ্য বিনিয়োগ করার জন্য উৎসাহিত করতে চাইলেন তিনি। আমরা তা এমনিতেও করতে চাই।' 3/5 মাস্কের কথায়, 'প্রধানমন্ত্রীর সাথে এই বৈঠকটা দুর্দান্ত ছিল এবং আমি তাঁকে বেশ পছন্দ করি। কয়েক বছর আগে তিনি আমাদের কারখানা পরিদর্শন করেছিলেন। তাই, আমরা একে অপরকে বেশ কিছু সময় ধরেই চিনি। আমি মোদীর ভক্ত। তিনি সত্যিই ভারতের জন্য সঠিক কাজটি করতে চান। তিনি কোম্পানিগুলির জন্য সহায়ক হতে চান। এবং স্পষ্টতই, একই সময়ে, নিশ্চিত করতে চান যে এটা ভারতেরও সুবিধা করবে।' 4/5 এদিকে টুইটার প্রতিষ্ঠাতা তথা সংস্থার প্রাক্তন সিইও জ্যাক ডরসির অভিযোগের প্রেক্ষিতে প্রশ্ন করা হলে ইলন মাস্ক অকপটে বলেন, 'যে দেশে কাজ করছি, সেদেশের আইন তো মানতেই হবে। এর তো কোনও বিকল্প নেই। টুইটার যদি স্থানীয় সরকারের কথা না শোনে তাহলে সেদেশ তারা বন্ধ হয় যাবে।' উল্লেখ্য, এর আগে জ্যাক ডরসি অভিযোগ করেছিলেন, 'বিভিন্ন সময়ে অ্যাকাউন্ট ব্লক করার ক্ষেত্রে ভারত সরকার টুইটারের ওপর চাপ সৃষ্টি করত। বলা হয়েছিল, কথা না শুনলে ভারতে টুইটার বন্ধ করে দেওয়া হবে। শুধু তাই নয়, টুইটার কর্তাদের বাড়িতেও অভিযান চালানো হবে বলে হুঁশিয়ারি দিয়েছিল সরকার।' 5/5 এর জবাবে মাস্ক বলেন, 'স্থানীয় সরকারকে মেনে চলা ছাড়া টুইটারের কাছে আর কোনও বিকল্প নেই। স্থানীয় সরকার আইন না মানলে আমরা বন্ধ হয়ে যাব। তাই এছাড়া আর কী উপায় আছে? গোটা বিশ্বকে আমেরিকা করা যাবে না। আমরা সংশ্লিষ্ট দেশের আইন মেনে চলতে পারি। এর থেকে বেশি করা আমাদের পক্ষে অসম্ভব। বাকস্বাধীনতা সুনিশ্চিত করতে আমরা যথাসম্ভব চেষ্টা করব। তবে সেটা আইনের মধ্যে থেকেই করতে হবে আমাদের। '