বাংলা নিউজ >
ছবিঘর > Tim Cook Salary Update: ২০২৩-এ টিম কুকের আয় কমল ৩০০ কোটি! তাও বেতনের অঙ্কে ঘুরে যাবে মাথা
Tim Cook Salary Update: ২০২৩-এ টিম কুকের আয় কমল ৩০০ কোটি! তাও বেতনের অঙ্কে ঘুরে যাবে মাথা Updated: 14 Jan 2024, 10:23 AM IST Abhijit Chowdhury ২০২২ সালের তুলনায় ২০২৩ সালে প্রায় ৩০০ কোটি টাকা কম উপার্জন করলেন অ্যাপল কর্তা টিম কুক। ২০১১ সালে অ্যাপল প্রতিষ্ঠাতা স্টিব জবসের প্রয়াণের কয়েক সপ্তাহ আগে থেকেই সংস্থার শীর্ষ পদে আছেন টিম কুক। তাঁর নেতৃত্বে দীর্ঘ সময় ধরে বিশ্বের সবচেয়ে দামি সংস্থা থেকেছে অ্যাপল। ২০২৩-এ আয় কমল সংস্থার প্রধান কর্তার। 1/5 মার্কিন সিকিউরিটি এক্সচেঞ্জ কমিশনে অ্যাপলের ফাইল করা নথি অনুয়ায়ী, ২০২৩ সালে সব মিলিয়ে ৬৩.২১ মিলিয়ন ডলার বা ভারতীয় মুদ্রায় ৫২৩.৮৩ কোটি টাকা। এর আগে ২০২২ সালে অ্যাপল থেকে টিম কুকের মোট উপার্জন হয়েছিল ৯৯.৪৩ মিলিয়ন ডলার। ভারতীয় মুদ্রায় যা ৮২৩.৯১ কোটি টাকা। অর্থাৎ, ২০২৩ সালে তার আগের বছরের তুলনায় ৩০০ কোটি টাকা কম ঢুকেছে টিম কুকের পকেটে। 2/5 ফাইল করা নথি অনুযায়ী, বেতন বাবদ টিম কুক ২০২৩ সালে তিন মিলিয়ন ডলার পেয়েছেন। ভারতীয় মুদ্রায় যা ২৫ কোটি টাকা। এর আগে ২০২২ এবং ২০২১ সালেও এই পরিমাণ বেতন পেয়েছিলেন টিম কুক। এছাড়াও শেয়ার এবং অন্যান্য ভাতা বাবদ কয়েকশো কোটি টাকা পকেটে ঢোকে কুকের। 3/5 রিপোর্ট অনুযায়ী, শেয়ার মালিকদের সমালোচনার মুখে টিম কুক নিজেই তাঁর বেতন ও ভাতা কমানোর অনুরোধ করেছেন টিম কুক। প্রসঙ্গত, গত বছর আইফোন নির্মাতা প্রতিষ্ঠানের শেয়ারের দাম অনেক কমে যায়। এর মাঝেও গত আর্থিকবর্ষে অ্যাপলের একজন গড়পড়তা কর্মীর বেতনের তুলনায় টিম কুকের বার্ষিক বেতন ১ হাজার ৪৪৭ গুণ বেশি ছিল। 4/5 ২০২২ সালে টিম কুকের বেতন লক্ষ্যমাত্রা ৮ কোটি ৪০ লাখ ডলার করা হলেও তিনি বছর শেষে মোট ৯ কোটি ৯৪ লাখ ডলার পেয়েছিলেন। ব্যক্তিগত জেট বিমানের খরচ বাবদ টিমের পকেটে ঢুকেছিল ৭ লাখ ১২ হাজার ৫০০ ডলার। এদিকে তাঁর নিরাপত্তার জন্য অ্যাপলকে খরচ করতে হয়েছিল ৬ লাখ ৩০ হাজার ডলার। 5/5 এর আগে ২০২২ সালে ২০২২ সালে অ্যাপল টিম কুককে ৭ কোটি ৫০ লাখ ডলার মূল্যের শেয়ার দেওয়া হয়েছিল অ্যাপল থেকে। তবে ২০২৩ সালে বোনাস বাবদ দেওয়া শেয়ারের মূল্য কমিয়ে ৪ কোটি ডলার করা হয়েছে। রিপোর্ট অনুযায়ী, টিম কুকের ব্যক্তিগত সম্পদের পরিমাণ ১৭০ কোটি ডলার। এদিকে বিশ্বের সবচেয়ে দামি প্রতিষ্ঠানের তালিকায় তিনবছর পর দ্বিতীয় স্থানে নেমে এসেছে অ্যাপল। প্রথম স্থান দখল করেছে মাইক্রোসফট।