বাংলা নিউজ > ছবিঘর > US DFC pact with Tata: তৈরি হবে সোলার সেল কারখানা, টাটার সাথে ৪২৫ মিলিয়ন ডলারের চুক্তি আমেরিকার

US DFC pact with Tata: তৈরি হবে সোলার সেল কারখানা, টাটার সাথে ৪২৫ মিলিয়ন ডলারের চুক্তি আমেরিকার

Updated: 10 Sep 2023, 01:07 PM IST Abhijit Chowdhury

তামিলনাড়ুতে নতুন সোলার সেল কারখানা তৈরি করার জন্য ভারতের টাটা গোষ্ঠীর সঙ্গে চুক্তি করল আমেরিকা। আমেরিকার ডেভেলপমেন্ট ফিন্যান্স কর্পোরেশনের বোর্ড সেই চুক্তিতে অনুমোদন দিয়েছে। জি২০ শীর্ষ সম্মেলনের সময়ই এই চুক্তি চূড়ান্ত হয়। তবে এখনও মার্কিন কংগ্রেসের অনুমোদন পেতে হবে এই চুক্তিকে।

1/5বেশ কয়েক বছর ধরেই দীর্ঘমেয়াদী স্বচ্ছ জ্বালানি ও বিদ্যুৎ উৎপাদনের লক্ষ্যে এগোতে চাইছে ভারত। এর জন্য বিগত দিনে বেশ কিছু প্রকল্পও হাতে নেওয়া হয়েছে। এই আবহে এবার ভারতকে এই খাতে সাহায্য করতে হাত বাড়িয়ে দিল মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। বিগত দিনে বিভিন্ন ক্ষেত্রে ভারতের সঙ্গে কৌশলগত অংশীদারিত্বের কথা বলে এসেছে আমেরিকা। এই আবহে এবার স্বচ্ছ উপায়ে বিদ্যুৎ উৎপাদন খাতে ভারতের সঙ্গে চুক্তি করছে আমেরিকা। 
2/5জানা গিয়েছে, টাটার সঙ্গে ৪২৫ মিলিয়ন ডলারের চুক্তিতে অনুমোদন দিয়েছে আমেরিকার ডেভেলপমেন্ট ফিন্যান্স কর্পোরেশনের বোর্ড। জি২০ শীর্ষ সম্মেলনের সময়ই এই চুক্তি চূড়ান্ত হয়। তবে এখনও মার্কিন কংগ্রেসের অনুমোদন পেতে হবে এই চুক্তিকে। অবশ্য এক মাসের মধ্যে এই চুক্তি নিয়ে কোনও কংগ্রেস সদস্য আপত্তি না তুললে আপনাআপনি তা অনুমোদন পেয়ে যাবে।  
3/5জানা গিয়েছে, তামিলনাড়ুতে একটি সোলার সেল তৈরির কারখানা গড়ে তুলবে টিপি সোলার লিমিটেড। টাটা পাওয়ারের অধীনে রয়েছে এই সংস্থাটি। এই কারখানা গড়ে তুলতেই টিপি সোলারকে সাহায্য করবে মার্কিন ডেভেলপমেন্ট ফিন্যান্স কর্পোরেশন। উল্লেখ্য, উন্নয়নশীল দেশের সামনে যে সব সমস্যা থাকে, তা মোকাবিলা করার জন্য এই সংস্থা অর্থিক সাহায্য করে থকে। জলবায়ু পরিবর্তন, তথ্যপ্রযুক্তি, পরিকাঠামো, কৃষি, স্বাস্থ্য ক্ষেত্রের প্রকল্পে বিনিয়োগ রকরে ডিএফসি।  
4/5এদিকে গ্রিনফিল্ড পুনর্নবীকরণযোগ্য জ্বালানি, ব্যাটারি স্টোরেজ এবং সবুজ প্রযুক্তি খাতে বিভিন্ন প্রকল্পের ক্ষেত্রে পুঁজির খরচ কমাচে ভারত এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র বিনিয়োগের প্ল্যাটফর্ম তৈরির পথে এগোচ্ছে। ভারতের জাতীয় বিনিয়োগ এবং পরিকাঠামো তহবিল এবং মার্কিন ডেভেলপমেন্ট ফিন্যান্স কর্পোরেশন একে অপরকে লেটার অফ ইনটেন্ট দিয়েছে। দুই সংস্থাই ৫০০ মিলিয়ন ডলার পর্যন্ত অর্থ প্রদান করে এই তহবিল দাঁড় করাবে। 
5/5প্রসঙ্গত, বিশ্ব উষ্ণায়ন ঠেকাতে এমনিতেই গোটা বিশ্বের দেশগুলি চিন্তা ভাবনা শুরু করেছে। ভারতও 'জিরো কার্বন'-এর লক্ষ্যমাত্রা স্থির করেছে। উল্লেখ্য, বিশ্বের দূষণের সিংহভাগই হয় ভারত ও চিনে। কারণ এই দুই দেশেই উৎপাদন বেশি হয়। এই আবহে সোলার সেলের মতো বিদ্যুৎ সরবরাহের উপায় ভারতের দূষণের মাত্রা কমিয়ে দিতে পারে। এই আবহে আমেরিকাও ভারতকে সাহায্য করতে তাই এগিয়ে এসেছে।