বাংলা নিউজ >
ছবিঘর > WB biggest beneficiary of Centre's loan Scheme: পকেটে ঢুকেছে ১৩৭৪৫ কোটি! কেন্দ্রীয় ঋণের 'সবচেয়ে বড়' সুবিধাভোগী বাংলা
WB biggest beneficiary of Centre's loan Scheme: পকেটে ঢুকেছে ১৩৭৪৫ কোটি! কেন্দ্রীয় ঋণের 'সবচেয়ে বড়' সুবিধাভোগী বাংলা Updated: 27 Mar 2024, 03:01 PM IST Abhijit Chowdhury কেন্দ্রীয় সরকারের 'ইমারজেন্সি লাইন ক্রেডিট গ্যারান্সিট স্কিমের' সবথেকে বেশি সুবিধাভোগী এই পশ্চিমবঙ্গেরই বাসিন্দা। এমনই তথ্য উঠে এল সাম্প্রতিক তথ্যে। কোভিড পরবর্তী সময়ে ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পকে সাহায্য করতে এই ঋণ পরিষেবা চালু করেছিল কেন্দ্র। মোট ১ কোটি ১৪ লাখ সংস্থা এই ঋণ পরিষেবার সুবিধা পেয়েছে। 1/4 রিপোর্ট অনুযায়ী, কেন্দ্রীয় সরকারের ইমারজেন্সি লাইন ক্রেডিট গ্যারান্সিট স্কিমের সুবিধা পাওয়া ১ কোটি ১৪ লাখ মানুষের মধ্যে প্রায় ১৭.৬৫ শতাংশ পশ্চিমবঙ্গের। সংখ্যার নিরিখে বাংলার প্রায় ২০ লাখেরও বেশি মানুষ কেন্দ্রের এই ঋণ প্রকল্পের সহায়তা পেয়েছে। অবশ্য টাকার পরিমাণের নিরিখে বাংলা শীর্ষস্থানে নেই। তবে সুবিধাভোগীদের সংখ্যার নিরিখে বাংলাই শীর্ষে। 2/4 সুবিধাভোগীদের সংখ্যার নিরিখে বাংলার পরে তালিকায় আছে মহারাষ্ট্র, ওড়িশা, তামিলনাড়ু এবং কর্ণাটক। ৭ মার্চ পর্যন্ত যে পরিসংখ্যান, তাতে দেখা গিয়েছে, মোট ১ কোটি ১৩ লাখ ৭৫ হাজার ৯১৯ জন সুবিধাভোগীর মধ্যে ৮.৫৬ শতাংশ সুবিধাভোগী হলেন মহারাষ্ট্রের। এছাড়া ওড়িশার সুবিধাভোগীদের সংখ্যা ৮.১৫ শতাংশ, তামিলনাড়ুর ৭.৬৯ শতাংশ এবং কর্ণাটকের ৭.৬৭ শতাংশ। 3/4 এদিকে এই প্রকল্পের আওতায় বিনা বন্ধক রেখে কেন্দ্রীয় সরকার ২,৪২,৭৬৮.৬২ কোটি টাকা দিয়েছে। এদিকে অর্থের নিরিখে এই প্রকল্পের সবচেয়ে বেশি সুবিধা পেয়েছে মহারাষ্ট্র। এই রাজ্যের সংস্থাগুলিকে ৩৪,১০৭.৫৩ কোটি টাকা দেওয়া হয়েছে। এরপর তালিকায় আছে তামিলনাড়ু (২৭,১৪১.৪৯ কোটি টাকা), গুজরাট (২৪,৪৯৩.৯৫ কোটি টাকা), উত্তরপ্রদেশ (১৭,১১০.৮৪ কোটি টাকা), কর্ণাটক (১৬,০৫৭.২০ কোটি টাকা), পশ্চিমবঙ্গ (১৩,৭৪৫.৭১ কোটি টাকা)। 4/4 উল্লেখ্য, প্রাথমিক ভাবে এই ইমারজেন্সি লাইন ক্রেডিট গ্যারান্সিট স্কিমের জন্য ৩ লাখ কোটি টাকা বরাদ্দ করেছিল কেন্দ্রীয় সরকার। পরবর্তীতে আরও দেড় লাখ কোটি টাকা বরাদ্দ করে এই প্রকল্পকে সাড়ে ৪ লাখ কোটির ঋণ পরিষেবায় পরিণত করে কেন্দ্রীয় সরকার। পরে আরও ৫০ হাজার কোটি বরাদ্দ বাড়ানো হয় এবং ইমারজেন্সি লাইন ক্রেডিট গ্যারান্সিট স্কিমের মোট পরিমাণ ৫ লাখ কোটি হয়ে যায়।