১২ নভেম্বর পড়ছে কালীপুজো। তার আগে, ১১ নভেম্বর পড়ছে ভূত চতুর্দশী। তবে উদয়া তিথি অনুযায়ী ১২ নভেম্বরই ভূত চতুর্দশী পালিত হতে চলেছে।
1/5 সপ্তাহ ঘুরলেই কালীপুজো। তার আগে রয়েছে একাধিক বিশেষ তিথি। বাংলা যখন কালীপুজো উদযাপনে ব্যস্ত, তখন বাংলার বাইরে বহু জায়গাতেই সেদিন লক্ষ্মীপুজো আয়োজিত হবে। তবে দিপান্বিতা কালীপুজোর আগে রয়েছে ভূত চতুর্দশীর বিশেষ তিথি। এমন তিথিতে বাংলা জুড়ে চোদ্দো শাক খাওয়া ও চোদ্দ প্রদীপ দেওয়ার রীতি রয়েছে। দেখে নেওয়া যাক ২০২৩ সালের ভূত চতুর্দশী বা নরক চতুর্দশী কবে পালিত হবে।
2/5 ভূত চতুর্দশী কবে- ১২ নভেম্বর পড়ছে কালীপুজো। তার আগে, ১১ নভেম্বর পড়ছে ভূত চতুর্দশী। তবে উদয়া তিথি অনুযায়ী ১২ নভেম্বরই ভূত চতুর্দশী পালিত হতে চলেছে।
3/5 নরক চতুর্দশীর তিথি- কার্তিক মাসের কৃষ্ণপক্ষের চতুর্দশী তিথিতে পালিত হয় নরক চতুর্দশী। ভূত চতুর্দশীও একে বলা হয়। ১১ নভেম্বর চতুর্দশী পড়ছে দুপুর ১ টা ৫৭ মিনিট থেকে। তিথি শেষ হবে ১২ নভেম্বর দুপুর ২ টো ৪৪ মিনিটে।
4/5 নরক চতুর্দশী- মনে করা হয়, নরক চতুর্দশীর দিন পিতৃপুরুষরা মর্ত্যের কাছাকাছি আসতে থাকেন। আর তাঁদের উদ্দেশেই সেদিন বাড়িতে ১৪ প্রদীপ জ্বালানো হয়। হিন্দু শাস্ত্র মতে এই প্রথার অন্যতম অংশ হল চোদ্দ শাক খাওয়া। নিয়ম অনুযায়ী সেই শাকের জল বাড়ির চারিদিকে ছিটিয়ে দেওয়ার রীতি প্রচলিত। এতে অশুভ শক্তি বাড়িতে প্রবেশ করে না বলে মনে করা হয়।
5/5 চোদ্দ শাক কী কী- যে চোদ্দ শাক খাওয়ার রীতি রয়েছে তার মধ্যে রয়েছে, জয়ন্তী, শাঞ্চে, হিলঞ্চ, ওল, পুঁই, বেতো, সর্ষে, কালকাসুন্দে, নিম, পলতা, শুলকা, গুলঞ্চ, ভাঁটপাতা ও শুষণী। মনে করা হয়, আগামী ৭ পুরুষের জন্য এই চোদ্দ শাক খাওয়া হয়।