1/7 ২৪ মার্চ ২০২৪ এ হোলিকা দহন অনুষ্ঠিত হবে। এটা মন্দের উপর ভালোর জয়ের উৎসব। হোলিকা দহনেই বিষ্ণুর এক মহান ভক্ত প্রহ্লাদ এর ভক্তি বিজয়ী হয়েছিল, স্বয়ং শ্রী বিষ্ণুর অবতার নরসিংহ তাঁকে রক্ষা করেছিলেন। এমনকি জ্বলন্ত আগুনও প্রহ্লাদের একটুও ক্ষতি করতে পারেনি।
2/7 গোয়ার শিগমো: গোয়ায় হোলিকে শিগমো বলা হয়। পাঞ্জিমের রাস্তায় রাস্তায় এদিন দোল খেলা হয়। নৌকাগুলোকে পৌরাণিক কাহিনির উপর ভিত্তি করে সাজানো হয় এদিন। চলে হোলিকা দহন।
4/7 শীঘ্র বিবাহের জন্য- শাস্ত্র মতে, যজ্ঞ সামগ্রীতে ঘি মিশিয়ে হোলিকা দহনের সময় আগুনে রাখলে বিবাহে বাধা দূর হয়। এই উপাদানগুলিকে আগুনে রাখুন এবং হোলিকা দহনের আগুনের চারপাশে ৭ বার ঘুরুন। এটা বিশ্বাস করা হয় যে এটি দাম্পত্য জীবনের সমস্ত সমস্যাকে ধ্বংস করে। আপনি যদি বিবাহিত হন তবে দম্পতি হিসাবে এই প্রতিকারগুলি করুন।
5/7 দীর্ঘায়ু - দীর্ঘায়ু কামনা করতে, আপনার দৈর্ঘ্য অনুযায়ী একটি কালো সুতো নিন এবং এটিকে নিজের শরীরের চারপাশে সাতবার ঘোরান এবং তারপরে হোলিকার আগুনে নিক্ষেপ করুন। এটি সমস্ত রোগ, ত্রুটি এবং কুদৃষ্টি ধ্বংস করে। জীবন দীর্ঘায়ু করে।
6/7 দাম্পত্য জীবনে মধুরতা- স্বামী-স্ত্রীর সম্পর্ক বর্ণহীন হয়ে উঠেছে। বিয়ের পর দাম্পত্য জীবনে প্রায়ই উত্তেজনা দেখা দেয়, তাই হোলিকা দহনের দিন একটি নারকেল ও ১০৮টি বাটি ঘিতে ভিজিয়ে পুড়িয়ে দিন। হোলিকার আগুনে এগুলি রাখুন। হোলিকার পরিক্রমার সময় এই প্রতিকার করতে হয়। সব শেষে নারকেল নিবেদন করুন। এটি বিবাহিত জীবনে মধুরতা নিয়ে আসে বলে বিশ্বাস করা হয়। জীবনসঙ্গীর সঙ্গে সম্পর্কের উন্নতি হয়।
7/7 আর্থিক সুবিধার জন্য - হোলিকা দহনের অনুষ্ঠান করার সময়, আখ, ক্ষীর এবং বাতাসা নিবেদন করতে হবে। এতে করে মহালক্ষ্মীর আশীর্বাদ অটুট থাকে এবং প্রতিটি কাজে সাফল্যও পাওয়া যায়। অর্থ সংক্রান্ত যাবতীয় সমস্যা আগুনে ধ্বংস হয়ে যায় এবং লক্ষ্মীর আশীর্বাদ নিয়ে আসে।