2/5 যৌথ সংগ্রামী মঞ্চের আহ্বায়ক ভাস্কর ঘোষ জানান, মঙ্গলবার কলকাতা হাইকোর্টে সওয়াল-জবাব পর্বে একটি বিষয় বারবার উত্থাপন করেন রাজ্যের অ্যাডভোকেট জেনারেল। তিনি যুক্তি দেন, একটি রায়ে হাইকোর্ট জানিয়েছিল যে পশ্চিমবঙ্গ বিধানসভার বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীর বাড়ির সামনে শাসক দলের মিছিলের অনুমতি দিয়েছিল। সুতরাং পাশাপাশি দুই প্রতিপক্ষের সভা হতেই পারে। (ছবি সৌজন্য এএনআই)
3/5 যৌথ সংগ্রামী মঞ্চের আহ্বায়ক আরও জানান, ডিএ আন্দোলনকারীরা ঠিক করেছেন যে বৃহস্পতিবারের পর যে মিছিল হবে, সেটা কালীঘাট এবং হরিশ চ্যাটার্জির স্ট্রিটের পাশ দিয়েই মহামিছিল যাবে। সেটা হাইকোর্টের অনুমতি নিয়েই করা হবে। সেইসঙ্গে তাঁর কটাক্ষ, অ্যাডভোকেট জেনারেল তো আদালতে সরকারের মুখপাত্র। তাঁর কথা তো অমান্য করা যায় না। তাঁর দেখানো রাস্তা ধরে এগিয়ে যাবেন রাজ্য সরকারি কর্মচারীরা। (ছবি সৌজন্য এএনআই)
4/5 এমনিতে ডিএ আন্দোলনে সামিল হওয়া রাজ্য সরকারি কর্মচারীদের সঙ্গে মুখ্যমন্ত্রীর একাধিকবার সংঘাত লেগেছে। বুধবার তা যেন চরমে পৌঁছে যায়। বুধবার মমতা বলেন, ‘প্রতিদিন আপনারা এখানে গিয়ে এই চাই, ওখানে গিয়ে ওই চাই (করে বেড়ান)। চোর-ডাকাতগুলো। যে চোর-ডাকাতগুলোর লিস্ট....(কথা শেষ করার আগেই শশী পাঁজার থেকে তালিকা চেয়ে নেন)। এমনিতে চিরকুটে চাকরি পেয়েছিল। সব গিয়ে বসে আছে ওখানে, ডিএয়ের ওখানে। তাঁদের কাছে আমায় জ্ঞান শুনতে হবে। জ্ঞানদাতারা, চোরেরা, ডাকাতরা, ডাকাত সর্দাররা।’ (ছবি সৌজন্যে ফেসবুক)
5/5 মুখ্যমন্ত্রীর সেই মন্তব্যের তীব্র নিন্দা করেছেন ডিএ আন্দোলনকারীরা। শিক্ষানুরাগী ঐক্য মঞ্চের সাধারণ সম্পাদক কিংকর অধিকারী বলেন, ‘একজন মুখ্যমন্ত্রী হয়ে আপনি যে মন্তব্য করলেন, সারা বাংলা তথা ভারতবর্ষের মানুষ দেখলেন। ধিক্কার জানানোর ভাষা নেই আপনাকে। কর্মচারী, শিক্ষক, শিক্ষাকর্মী , ডাক্তার, নার্স-সহ সাধারণ মানুষ এর বিচার করবেন।’ (ছবি সৌজন্যে ফেসবুক)