প্রথম ইনিংসে মুকেশ ১৮ রান দিয়ে ৪ উইকেট নিয়েছিলেন। দ্বিতীয় ইনিংসে ৩২ রান দিয়ে ৬ উইকেট নেন তিনি। অর্থাৎ দুই ইনিংস মিলিয়ে তিনি মোট ৫০ রান দিয়ে ১০ উইকেট তুলে নেন। যা মুকেশের ক্যারিয়ারের সেরা পরিসংখ্যান। এর আগে মুকেশ ৩২ রান দিয়েই ৬ উইকেট নিয়েছিলেন। তবে দুই ইনিংস মিলিয়ে তিনি ৮৪ রান দিয়ে ৮ উইকেট নিয়েছিলেন।
1/6 রাজকোটে তৃতীয় টেস্টে বিশ্রাম দেওয়া হয়েছিল মুকেশ কুমারকে। এবং তাঁকে বাংলার হয়ে লিগ পর্বের শেষ রঞ্জি ম্যাচ খেলতে পাঠানো হয়েছিল। আর গ্রুপ-বি'র ম্যাচে বিহারের বিরুদ্ধে মুকেশকে পাওয়া গিয়েছে বিধ্বংসী মেজাজে। মুকেশ কুমার বিহারের দ্বিতীয় ইনিংসে ৩২ রান দিয়ে ছয় উইকেট তুলে নিয়েছেন এটি তাঁর ক্যারিয়ারের সেরা বোলিং পরিসংখ্যান। তাঁর সৌজন্যেই রবিবার বাংলা বিহারকে ১১২ রানে অলআউট করে এক ইনিংস এবং ২০৪ রানে বড় জয় ছিনিয়ে নিয়েছে।
2/6 প্রসঙ্গত প্রথম ইনিংসে মুকেশ ১৮ রান দিয়ে ৪ উইকেট নিয়েছিলেন। অর্থাৎ দুই ইনিংস মিলিয়ে তিনি মোট ৫০ রান দিয়ে ১০ উইকেট তুলে নেন। এটিও একটি ম্যাচে মুকেশের ক্যারিয়ারের সেরা পরিসংখ্যান। এর আগে মুকেশ ৩২ রান দিয়েই ৬ উইকেট নিয়েছিলেন। তবে দুই ইনিংস মিলিয়ে তিনি ৮৪ রান দিয়ে ৮ উইকেট নিয়েছিলেন।
3/6 সেই সঙ্গে মনোজ তিওয়ারির শেষ ম্যাচকে স্পেশ্যাল করে তোলেন মুকেশ। মনোজ রঞ্জির শেষ ম্যাচ খেলে ফেললেন। তিনি আগেই ঘোষণা করেছিলেন, রঞ্জি টুর্নামেন্টে বাংলার শেষ ম্যাচের পর তিনি অবসর নেবেন। বাংলা এবার পরের রাউন্ডে উঠতে পারেনি। তাই এদিন গ্রুপ লিগের শেষ ম্যাচের পর সমস্ত ধরনের ক্রিকেট থেকে অবসর নেন মনোজ।
4/6 মুকেশ এবং সুরজ জয়সওয়াল মিলে মনোজের জন্য অবসরের একটি সুন্দর মঞ্চ তৈরি করে দিয়েছিলেন। সুরজ দুই ইনিংসে চারটি করে উইকেট নিয়েছেন। মোট ৮টি উইকেট নিয়েছেন তিনি। আর এই দুই বোলারের দাপটেই রঞ্জি ম্যাচের তৃতীয় দিন লাঞ্চ বিরতির আগেই ১১২ রানে অলআউট হয়ে যায় বিহার।
5/6 টস জিতে বিহারকে প্রথমে ব্যাট করতে পাঠিয়েছিল বাংলা। বিহার প্রথম ইনিংসে মাত্র ৯৫ রানে অলআউট হয়ে যায়। সর্বোচ্চ ২৬ রান করেন ঋষভ রাজ। ২৩ করেন রঘুবেন্দ্র প্রতাপ সিং। এছাড়া সাকিবুল গনি করেন ১৪ রান। বাকিরা এক অঙ্কের ঘরেই গড়াগড়ি খেয়েছে।
6/6 জবাবে বাংলা ব্যাট করতে নেমে ৫ উইকেটে ৪১১ রানের পাহাড় করে ডিক্লেয়ার করে দেয়। একাই অপরাজিত ২০০ করেন অভিমন্যু ঈশ্বরন। ৩১৬ রানের লিড পায় বাংলা। জবাবে নিজেদের দ্বিতীয় ইনিংসে ব্যাট করতে নেমে মাত্র ১১২ রানে গুটিয়ে যায় বিহারের ইনিংস। বিহারের হয়ে সর্বোচ্চ ২৮ রান করেন সাকিবুল। ২০৪ রানের বিশাল ব্যবধানে জয় পেল বাংলা। তবে এবার আর পরের রাউন্ডে ওঠা হল না বাংলার।