Nandini Didi-Dj Arun Da: পাইস হোটেল ছেড়ে এবার নন্দিনী দিদি নিজেই ফুড ব্লগার? বাঘা যতীনের ডিজে অরুণ দার দোকানে করলেন কী?

Nandini Didi-Dj Arun Da: নন্দিনী দিদি আর অরুণ দা দুজনেরই রাস্তার ধারে খাবারের দোকান। একজন পেটাই পরোটা, ইত্যাদি বিক্রি করেন, আরেকজনের পাইস হোটেল। এবার দুজনে মিলে কী ঘটালেন?

নন্দিনী দিদি আর অরুণ দা দুজনেরই রাস্তার ধারে খাবারের দোকান। একজন পেটাই পরোটা, ইত্যাদি বিক্রি করেন, আরেকজনের পাইস হোটেল। কলকাতার ফুড ব্লগারদের দৌলতে দুজনেই দারুণ বিখ্যাত। নন্দিনী দিদি তাঁর কথা বলার ধরন, ঝগড়া, বা নানা মজার মন্তব্যের জন্য বারবার নজর কেড়েছেন। এবার সেই নন্দিনী দিদিই কিনা এসে পৌঁছলেন বাঘা যতীনে ডিজে অরুণ দার দোকানে।

ডিজে অরুণ দার দোকানে নন্দিনী দিদি

নন্দিনী দিদির দুটো দোকান একটি সল্টলেকে আর পুরনো দোকানটি অফিস পাড়ায়। কখনও একা, কখনও আবার বাবার সঙ্গে মিলেই দোকান চালান নন্দিনী দিদি। ইতিমধ্যেই তিনি আবার সিনে জগতে পা রেখেছেন তিনি। এবার তিনি এলেন ডিজে অরুণ দার দোকানে।

এদিন যে ভিডিয়োটি ভাইরাল হয়েছে সেখানে দেখা যাচ্ছে নন্দিনীর পরনে ম্যাজেন্টা রঙের একটি শাড়ি এবং সবুজ স্লিভলেস ব্লাউজ। গলায় সোনালি চোকার এবং কানে দুল। চওড়া মেকআপ করে তিনি এসে পৌঁছেছেন ডিজে অরুণ দার দোকানে। কিন্তু কেন? কী প্রয়োজন তাঁর সেখানে। তবে কি তাঁদের যৌথ উদ্যোগে নতুন কিছু কি আসছে? নাকি স্রেফ একই পেশার আরও একজন মানুষের দোকানের খাবার খেতে এসেছেন তিনি? উত্তরটা সময়ই দেবে।

কে কী বলছেন?

এক ব্যক্তি লেখেন, 'আজকের যুগে দাঁড়িয়ে এরাই তো সেনসেশন। এরাই তো ভাইরাল। চালিয়ে যাও নন্দিনী দি। এগিয়ে বাংলা।' দ্বিতীয় ব্যক্তি লেখেন, 'নন্দিনী দিদিকে কেউ পাত্তা দেয় না এখন আর, তার থেকে আমাদের সাগর ভাই অনেক ভালো। সবাই সাগর ভাইয়ের হোটেলে এসো।' তৃতীয় ব্যক্তি লেখেন, 'মাঝেমধ্যে মনে হয় ফেসবুকটা যেন এদের জন্য খোলা হয়েছে।' আরেকজন লেখেন, 'খেলা হবে।'