1/7 রবিবার কাটিয়ে ফের সোমবার থেকে অফিস, কর্মস্থলেল দৌড়াদৌড়ি। আর তার জন্য রবিবার বিকেল থেকেই কি টেনশন হতে থাকে? শুধু কাজ নয়, তা ছাড়াও সারাদিনের নানান ঘটনার জন্য কি আপনি অল্পেই ‘স্ট্রেস’ নিয়ে ফেলেন? খুব চেষ্টা করেও অনেক সময় এই দুশ্চিন্তাগুলোকে দূর করা যায় না। তবে কিছু খাবার যদি রোজের ডায়েটে থাকে, তাহলে 'স্ট্রেস' নিয়ে স্ট্রেস নিতে হয় না।
2/7 তুলসী- তুলসী শুধু সর্দি, কাশির জন্যই নয়, তা ছাড়াও বিভিন্নভাবে সাহায্য করে। তুলসীতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে অ্যাডাপ্টোজেন। যা শরীরে চাপের মাত্রাকে কমাতে সাহায্য করে। ফলে স্ট্রেস লেভেলকে নিচে রাখে।
3/7 ডিম- ডিমে রয়েছে হাই প্রোটিন ও ভিটামিন বি। ডিমে থাকা কলিন মস্তিষ্কের উপর সুপ্রভাব ফেলে। বলা হয়, ডিম ডায়েটে থাকলে, তা শরীরে ও মানসিক দিক থেকেও নানান রকমের সুপ্রভাব দেয়। ডায়েটে ঠিক মতো ডিম থাকলে স্ট্রেসের পরিমাণ কমে যায়।
4/7 কুমড়োর বীজ- কুমড়োর বীজে রয়েছে নানান উপকার। কুমড়োর বীজে আছে নানান উপকার, যা শরীরে ইলেকট্রোলাইটস ব্যালেন্স ঠিক করে। বহু বিশেষজ্ঞ বলছেন, স্ট্রেস কমাতে কুমড়োর বীজ খুবই উপকারি। এতে থাকা জিঙ্কও মন মেজাজ ভালো রাখে।
5/7 ডার্ক চকোলেট- ডার্ক চকোলেটের নামই অনেকের মন ভালো করে দেয়! তবে শুধু শোনা নয়, এই চকোলেট খাওয়াও খুবই উপকারি। এর আরও অনেক উপকার রয়েছে। এই ডার্ক চকোলেট নিয়মিত খেলে থাকে মুড ভালো।
6/7 কাঁচা হলুদ- বহু বিশেষজ্ঞরা বলছেন, হলুদে থাকা কারকিউমিন নামের একধরনের উপাদান অ্যাংজাইটি কমাতে পারে। এছাড়াও মপড ডিজঅর্ডার থেকে শুরু করে অবসাদ কাটানোর কাজে খুবই উপকারি হলুদ।
7/7 কোন কোন মাছ খাবেন- এমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিডের ভালো উৎস স্যামন মাছ। লা হয়, স্যামন জাতীয় মাছ খেলে মন থাকে চাঙ্গা। এছাড়াও সার্ডিন, টুনার মতো মাছেও প্রচুর ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিড থাকে। চাপমুক্ত থাকতে এই মাছ খাওয়া জরুরি। (এই প্রতিবেদনের তথ্য সাধারণ মান্যতা নির্ভর। এর বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়ার আগে বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিতে পারেন। )