পুরী গেলে একবার নন্দনকানন যান অনেকেই। এবার দিঘাতেই পাবেন নন্দনকাননের ছোট সংস্করণ। তৈরি হবে মিনি জু।
1/4 সমুদ্রের টানেই তো দিঘাতে আসেন পর্যটকরা। কিন্তু সমুদ্রে স্নান করার সঙ্গেই যদি দিঘাতে চিড়িয়াখানায় ঘোরা যায় তাহলে কেমন হয়? এবার সেটাই হতে পারে দিঘাতে। পুরীতে গিয়ে যেমন পর্যটকদের অনেকেই নন্দনকানন দেখতে যান তেমনি দিঘাতে গিয়েও দেখা যাবে চিড়িয়াখানা।দিঘা শঙ্করপুর উন্নয়ন পর্ষদ এব্য়াপারে পরিকল্পনা নিচ্ছে।
2/4 বর্তমানে কলকাতার নিউ টাউনে মিনি চিড়িয়াখানা করা হয়েছে। আলিপুরের পাশাপাশি রাজ্যের বিভিন্ন প্রান্তে নতুন করে চিড়িয়াখানা গড়ে উঠছে। তবে এবার দিঘাতে চিড়িয়াখানা গড়ার উদ্যোগ। তবে সেন্ট্রাল জু অথরিটির কাছ থেকে এব্যাপারে অনুমতি চাওয়া হয়েছে। সেখান থেকে সবুজ সংকেত এলেই শুরু হয়ে যাবে দিঘায় চিড়িয়াখানা তৈরির কাজ। তবে এখানে চিড়িয়াখানা তৈরি হলে পর্যটকদের সংখ্য়া লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়বে। আর একঘেয়ে লাগবে না দিঘা। ঝাউবনে গিয়ে দেখে আসতে পারবেন বন্য জীবজন্তু।
3/4 দিঘাতে চিড়িয়াখানা। শুনলেই রোমাঞ্চিত হচ্ছেন অনেকেই। আসলে বহু পর্যটক দিঘাতে যান। সমুদ্রের বিচে ঘুরে বেড়ান। কিন্তু অনেকের কাছে আবার একঘেয়ে লাগে। বাচ্চাদের নিয়ে কখনও সংগ্রহশালায়, কখনও আবার সায়েন্স পার্কে ঘুরতে যান। কিন্তু চিড়িয়াখানা হলে তো এবার কথাই নেই। এখানে কুমীর, ঘড়়িয়াল, পাখি রাখা হতে পারে। হরিণও থাকতে পারে।
4/4 সূত্রের খবর, ওড়িশা সীমান্তের কাছে প্রায় ২৪ একর জায়গায় চিড়িয়াখানা গড়়ার চিন্তাভাবনা করা হচ্ছে। জায়গাটি নিউ দিঘার দত্তপুর মৌজায় রয়েছে। সেখানেই মিনি জু তৈরির পরিকল্পনা। তবে সবটাই নির্ভর করছে কতটা অনুমতি মিলবে। কী ধরনের জন্তু রাখার অনুমতি মিলবে তার উপর। কারণ বন্য জন্তু রাখার ক্ষেত্রে প্রচুর বিধিনিষেধ মানতে হয়।