১।ভিড়ের মধ্যে সাইকেলের সঙ্গে ধাক্কা লেগে মহেশের ধুতি ছিঁড়ে গেল! মহেশ সঙ্গে সঙ্গে সাইকেলওয়ালাকে সাইকেল থেকে নামিয়ে বলল: যাচ্ছেন কোথায়? আমার ধুতির দাম দিয়ে যান!
সাইকেলওয়ালা: ধুতির দাম কত?
মহেশ: ২০০ টাকা। সাইকেলওয়ালা ভালো মানুষের মতো পকেট থেকে ২০০ টাকা বার করে দিলেন! এবার মহেশ খুশি মনে টাকা পকেটে পুরে যেই রওনা হবেন, সাইকেলওয়ালা তাঁর হাত চেপে ধরে বললেন: যাচ্ছেন কোথায়? আগে আমার ধুতি খুলে দিয়ে যান! ধুতির দাম দিয়ে দিয়েছি, এখন এই ধুতি আমার।
(আরও পড়ুন: হাসতে কোনও বারণ নেই! প্রাণভরে হাসুন, পড়ুন দিনের সেরা ৫ জোকস)
২। ক্রেতা: বেশ ফুচকা-চটপটি বানাও দেখছি।
ফুচকাওয়ালা: হ্যাঁ, স্যার! আপনাদের আশীর্বাদ...
ক্রেতা: তার মানে পচা আলু, তেঁতুল- এসব খাওয়াও কাস্টমারদের?
ফুচকাওয়ালা: না, স্যার! এমন কাজ করি না!
ক্রেতা: ভালো! তা বাথরুম করে সাবান দিয়ে ভালো করে হাত ধুয়ে নাও? মানে যখন ফুচকা-চটপটি বানাও, তখন?
ফুচকাওয়ালা: না স্যার! সময় পাই না। মেলা ভিড় থাকে তো...
ক্রেতা: ওয়াক থু...
ফুচকাওয়ালা: তবে স্যার! টয়লেটে যাওয়ার আগে ভালো করে হাত ধুয়ে নিই। কারণ সব সময় ঝাল লঙ্কা নিয়ে কাজ করি তো।
(আরও পড়ুন: হাসির কোনও বিকল্প নাই! তাই সকাল সকাল পড়ে নিন দিনের সেরা ৫ জোকস)
৩। এক দুর্ভিক্ষপীড়িত রাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট সাধারণ মানুষের অবস্থা দেখতে বার হলেন। সর্ব প্রথম বাজারের অবস্থা দেখতে চাইলেন। শহরের সবচেয়ে বড় কাঁচা বাজারে মাংসের দোকানে উপস্থিত হলেন।
প্রেসিডেন্ট: কেমন আছেন কসাই সাহেব? বেচাকেনা ভালো তো?
দোকানদার: এত দিন পর্যন্ত বেচাকেনা এমনিতে ভালো ছিল। তবে আজকে বিক্রিবাট্টা একদম বন্ধ!
প্রেসিডেন্ট: কেন কেন? আজ বিক্রি বন্ধ কেন?
দোকানদার: আপনি পরিদর্শনে আসবেন বলে কোনও ক্রেতাকে আজ বাজারে ঢুকতে দেওয়া হয়নি। আপনি চলে যাওয়ার পর পরিস্থিতি স্বাভাবিক হবে।
(আরও পড়ুন: হাসতে হাসতে পেটে খিল ধরবে এবার! পড়ে নিন দিনের সেরা ৫ জোকস)
৪। ছেলেমেয়েদের আবদার মেটাতে এক অর্থনীতিবিদ বাবা তাঁদের নিয়ে গিয়েছেন পিৎজার রেস্তোরাঁয়। বড় মাপের একটা পিৎজার অর্ডার দেওয়ার পর ওয়েটার এসে জিজ্ঞেস করলেন, ‘আপনারা তিনজন। তাহলে কি তিন টুকরো করে কেটে দেব?’
অর্থনীতিবিদ এক মুহূর্ত ভেবে বললেন, ‘না, সাত টুকরো করে দিন। তাহলে ওরা বেশি টুকরো খেতে পারবে।’
(আরও পড়ুন: রবিবারের ছুটির দিনটা হোক আরও মজাদার! পড়ে নিন দিনের সেরা ৫ জোকস)
৫। বাবা: তোকে ধনে পাতা আনতে পাঠালাম, আর তুই নিয়ে এলি পুদিনা পাতা!
ছেলে: আমি তো চিনতে পারিনি।
বাবা: এমন বোকা ছেলে আমার দরকার নেই। যা বাড়ি থেকে বার হয়ে যা।
ছেলে: বাবা, তবে চলো একসঙ্গেই বার হই!
বাবা: কেন?
ছেলে: না, মা বলছিল যে এটা নাকি মেথি পাতা!