গো ফার্স্টের বিমান (ছবি - ফেসবুক)
গত ২০২০ সালের অগস্ট মাসে গো ফার্স্টের সিইও হিসাবে চাকরিতে যোগ দিয়েছিলেন তিনি। তবে তার আগে তিনি ২০০৮ থেকে ২০১১ সাল পর্যন্ত এই কোম্পানিতেই ছিলেন।এদিকে গোফার্স্ট এয়ারলাইন্স সস্তার বিমান সংস্থা বলেই পরিচিত।
খোনা জানিয়েছেন আমরা আশাবাদী ছিলাম যে আমরা আবার কাজ শুরু করতে পারব, মনে হয়েছিল ২০২৩ সালের জুন মাস থেকে এটা করতে পারব। কিন্তু বড্ড দেরি হয়ে গেল। তিনি বলেন, ২০২৩ সালের ২১ শে জুলাই ডিজিসিএ অনুমতি দিয়েছিল। তখন আবার আশা জেগেছিল মনে। এরপর আবার এই বিমানকে সচল করার জন্য় আপনারা সব রকম চেষ্টা করেছেন।
তিনি বলেন, ৬ মাস ধরে বেতন নেই তবু আপনারা কোর্টের নির্দেশ মেনে এয়ারক্রাফটকে দেখভাল করে গিয়েছেন।
তিনি বলেন, আমি দেখতে চাই যাতে আপনারা আপনাদের বকেয়া সব পেয়ে যান।কিন্তু আমি আর টানতে পারছিলাম না। সেকারণে ছেড়ে দিচ্ছি। আমি যেগুলো করতে পারিনি তার জন্য দুঃখ প্রকাশ করছি। কিন্তু সেটা আমার নিয়ন্ত্রণের বাইরে ছিল। আমি আপনাদের কোনও কষ্ট দিয়ে থাকলে ক্ষমা চাইছি।