বাংলা নিউজ >
ছবিঘর > DA Protest in KMC: ডিএ আন্দোলনে 'খলনায়ক' কো-অর্ডিনেশন কমিটি? ২৩-২৪ তারিখ পৃথক কর্মসূচি বাম কর্মীদের
DA Protest in KMC: ডিএ আন্দোলনে 'খলনায়ক' কো-অর্ডিনেশন কমিটি? ২৩-২৪ তারিখ পৃথক কর্মসূচি বাম কর্মীদের Updated: 21 Feb 2023, 03:02 PM IST Abhijit Chowdhury কলকাতা পুরসভাতে গতকাল থেকেই পড়েছে ডিএ বিক্ষোভের আঁচ। বকেয়া মহার্ঘ ভাতার দাবিতে ৪৮ ঘণ্টার কর্মবিরতির ডাক দেওয়া হয় কর্মচারীদের বিভিন্ন সংগঠনের তরফে। এই আবহে পেনডাউন কর্মসূচির প্রথম দিনে বিভিন্ন সরকারি দফতরে হাজিরা স্বাভাবিকের থেকে কম ছিল। তবে কলকাতা পুরসভায় আন্দোলনের আঁচ যেন ছিল 'হালকা'। 1/5 কলকাতা পৌর সংস্থায় কর্মবিরতি ডাকের মিশ্র প্রভাব পড়ে গতকাল। অনেক দফতরে ফাঁকা পৌর কর্মচারীদের আসন। অনেকে দফতরে কর্মীরা অবশ্য এসেছেন। তবে জানা গিয়েছে, বেশিভাগ দফতরে কাজ চলছে। উল্লেখ্য, কোঅর্ডিনেশন কমিটির সমর্থন না থাকায়, সেই ভাবে প্রভাব নেই কলকাতা পৌর সংস্থায়। তবে মঙ্গলবার এই কর্মবিরতিতে যোগ দিয়েছে কো-অর্ডিনেশন কমিটি-সহ আরও কয়েকটি সংগঠন। মোট ৩৮টি সংগঠন এই কর্মবিরতি কর্মসূচিতে অংশ নিয়েছে। 2/5 এদিকে আজ একইসঙ্গে পুরসভার কাজ ও ডিএ-র দাবিতে বিক্ষোভ অবস্থান চলে পুরসভা। এই আবহে প্রায় স্বাভাবিক ছিল পরিষেবা। এর আগে গতকাল, সোমবার পুরসভার সদর দফতর-সহ বরো অফিসে হাজিরা ছিল ৯০ শতাংশেরও বেশি। অবশ্য, পুর ভবনের সদর দফতরের বিভিন্ন বিভাগে চোখে পড়ে ফাঁকা চেয়ার। 3/5 বকেয়া ডিএ-র দাবি নিয়ে আগামী ২৩ ও ২৪ ফেব্রুয়ারি বৃহত্তর আন্দোলনের ডাক দিয়েছে কলকাতা পুরসভার সিপিএম প্রভাবিত ক্লার্কস ইউনিয়ন। তবে ২০ ও ২১ তারিখের কর্মবিরতিতে সেভাবে প্রভাব কেন পড়ল না পুরসভায়? কর্মচারীদের একাংশের দাবি, উপস্থিত কর্মচারীদের অনেকেই হাজিরার খাতায় সই করে অফিস কামাই করেছেন, অথবা অনেকে হাজিরার খাতায় সই করেও কাজের চেয়ারে বসেননি। 4/5 ডিএ আন্দোলনে সামিল হওয়া সরকারি কর্মচারীরা বলেন, আমরা পেন ডাউন কর্মসূচি করছি। অর্থাৎ, হাজিরা দিয়েও কর্মবিরতি পালন করছি। এরপরেও যদি দাবি না মানা হয়, তাহলে আরও বৃহত্তর আন্দোলনে যাব আমরা। রাজ্য স্তব্ধ করে দেওয়া হবে। অচল করে দেওয়া হবে। 5/5 কর্মবিরতিতে যাওয়া সরকারি কর্মচারীদের বক্তব্য, এই পে কমিশনের প্রথম থেকেই সরকার ৬ শতাংশ ডিএ বলে ঘোষণা করে আসছে, সেটা মিথ্যা। সরকার আমাদের এইচআর-এর টাকা ১৫ শতাংশ থেকে ৩ শতাংশ কমিয়ে ১২ করেছে। সেটাই ডিএ বলে চালাচ্ছে। ওটা আসলে ডিএ নয়, আমাদের এইচআর-এর টাকা কেটে নিয়ে ডিএ বলছে। আসলে আমরা কোনও ডিএ-এই পাচ্ছিলাম না। এখন ৩ শতাংশ ঘোষণা করল। আমরা ৩৯ শতাংশ ডিএ চাই।