বাংলা নিউজ >
ছবিঘর > DA Protestor seriously ill: গুরুতর অসুস্থ ডিএ আন্দোলনকারী, পালস রেট নেমে গেল ৪৯-এ
DA Protestor seriously ill: গুরুতর অসুস্থ ডিএ আন্দোলনকারী, পালস রেট নেমে গেল ৪৯-এ Updated: 23 Feb 2023, 10:21 AM IST Abhijit Chowdhury বিগত প্রায় এক মাস ধরে শহিদ মিনারের সামনে চলছে ডিএ আন্দোলন। অনশন চলছে বিগত প্রায় দুই সপ্তাহ ধরে। এর মাঝে একাধিক অনশনকারী অসুস্থ হয়েছিলেন। এবার গুরুতর অসুস্থ হলেন সরকারি কর্মীদের সংগ্রামী যৌথ মঞ্চের অন্যতম আহ্বায়ক ভাস্কর ঘোষ। এর আগেও তিনি একবার অসুস্থ হয়েছিলেন। তখন এসএসকেএম হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হলে তাঁকে ভরতি নেওয়া হয়নি বলে অভিযোগ উঠেছিল। 1/5 জানা গিয়েছে, গতকাল বিকেলের দিকে শারীরিক অস্বাচ্ছন্দ্য বোধ করছিলেন ভাস্করবাবু। এরপর ঢাকুরিয়াতে অবস্থিত একটি বেসরকারি হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয় তাঁকে। দেখা যায়, তাঁর পালস রেট ৪৯-এ নেমে গিয়েছে। ‘ইন্টারন্যাল মেডিসিন’ বিভাগের এক চিকিৎসকের তত্ত্বাবধানে এইচডিইউ-তে ভর্তি করানো হয়েছে ভাস্কর ঘোষকে। 2/5 জানা গিয়েছে, ভাস্কর ঘোষের মাথা ঘুরছে। তাঁর বুক ধড়ফড় করছে। হৃদস্পন্দনের গতি কম। এই আবহে আপাতত হল্টার মনিটরিংয়ে রাখা হয়েছে ভাস্করকে। আজকে বেশ কিছু শারীরিক পরীক্ষা হবে তাঁর। উল্লেখ্য, বিগত ১৩ দিন ধরে ডিএ-র দাবিতে অনশন করছেন ভাস্কর ঘোষ এবং অন্যরা। এর আগেও একাধিক অনশনকারী অসুস্থ হয়েছিলেন। 3/5 আগামী ৯ মার্চ যে প্রশাসনিক ধর্মঘটের ডাক দেওয়া হয়েছিল, তা একদিন পিছিয়ে দিল রাজ্য সরকারি কর্মচারীদের যৌথমঞ্চ। ওই মঞ্চের তরফে জানানো হয়েছে, আগামী ১০ মার্চ প্রশাসনিক ধর্মঘট হবে। উল্লেখ্য, ৯ মার্চ মাদ্রাসা বোর্ডেরও দ্বিতীয় ভাষার পরীক্ষা। এর জন্যই ধর্মঘটের দিন বদল করা হয়েছে। 4/5 মূলত তিনটি দাবি পূরণের জন্য প্রশাসনিক ধর্মঘট ডাকা হয়েছে। প্রথমত, বকেয়া মহার্ঘ ভাতা (ডিএ) মিটিয়ে দিতে হবে এবং কেন্দ্রীয় হারে ডিএ প্রদান করতে হবে। দ্বিতীয়ত, স্বচ্ছভাবে সমস্ত শূন্যপদে নিয়োগ করতে হবে রাজ্য সরকারকে। তৃতীয়ত, বিভাজনের পথ ছেড়ে সুষ্ঠুভাবে প্রশাসন চালনা করতে হবে। 5/5 এদিকে মনে করা হচ্ছে, ধর্মঘট ঠেকাতে কঠোর নির্দেশিকা জারি করতে পারে নবান্ন। এর আগে ডিএ-র দাবিতে গত ২০ এবং ২১ ফেব্রুয়ারি রাজ্য সরকারি কর্মচারীরা যে কর্মবিরতির ডাক দিয়েছিলেন, সেটা ঠেকাতেও রাজ্য সরকার 'সার্ভিস ব্রেক'-এর হুঁশিয়ারি দিয়ে কড়া নির্দেশিকা জারি করেছিল। নির্দেশে বলা হয়েছিল, ওই দু'দিন অফিসে না এলে কর্মজীবনে ছেদ পড়বে। শো-কজ করা হবে। সেই নোটিশের উত্তর সন্তোষজনক না হলে করা ব্যবস্থা নেওয়ার হুঁশিয়ারি দিয়েছিল রাজ্য।