১৯৯৫ সালে সিডনিতে ৩০ নভেম্বর থেকে ৪ ডিসেম্ব যে ম্যাচটি হয়েছিল, সেই টেস্টে পাকিস্তান ৭৪ রানে হারিয়েছিল অস্ট্রেলিয়াকে। সেটাই শেষ। তার পর থেকে আর কখনও অস্ট্রেলিয়ায় গিয়ে টেস্ট ম্যাচ জিততে পারেনি পাক ব্রিগেড।
1/6 ১৯৯৫ সালের পর অস্ট্রেলিয়ায় গিয়ে তাদের বিরুদ্ধে কখনও টেস্ট ম্যাচ জিততে পারেনি পাকিস্তান। ১৯৯৯ সাল থেকে সেই ধারা শুরু হয়েছিল। সেটা বজায় থাকল আরও একবার। ২০২৩ সালের ১৪ ডিসেম্বর থেকে শুরু হওয়া পার্থ টেস্টেও হেরে বসে থাকল পাকিস্তান। ছবি: এএফপি
পার্থ টেস্টে চার দিনেই পাকিস্তানকে ৩৬০ রানের বিশাল ব্যবধানে হারিয়ে দিল অস্ট্রেলিয়া। এই নিয়ে ১৯৯৯ সাল থেকে অস্ট্রেলিয়ায় গিয়ে পাকিস্তান তাদের বিরুদ্ধে টানা ১৫টি টেস্টে হেরে বসে থাকল। যা নিঃসন্দেহে পাক ব্রিগেডের কাছে লজ্জার এক নজির। ছবি: এএফপি
3/6 এটি কোনও একটি নির্দিষ্ট দেশে কোনও একটি দলের টেস্ট ক্রিকেটে দীর্ঘতম হারের ধারা। ২০০১ থেকে ২০০৪ সালের মধ্যে বাংলাদেশের মাটিতে টানা ১৩টি টেস্ট হেরেছে টাইগাররা। তবে তারা পাকিস্তানের পরেই রয়েছে। ছবি: এএফপি
4/6 পার্থ টেস্টে পাকিস্তানের বিরুদ্ধে প্রথমে ব্যাট করে ৪৮৭ রান তোলে অস্ট্রেলিয়া। শতরান করেন ডেভিড ওয়ার্নার। তাঁর ১৬৪ রানের দাপটে পাক বোলারদের উপর ছড়ি ঘোরায় অস্ট্রেলিয়া। ৯০ রান করেন মিচেল মার্শ। জবাবে ব্যাট করতে নেমে পাকিস্তানের ইনিংস শেষ হয়ে যায় ২৭১ রানে। সর্বোচ্চ ৬২ রান করেন ইমাম উল হক। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ করেন আবদুল্লাহ শফিক। তাঁর সংগ্রহ ৪২ রান। ছবি: এএফপি
5/6 প্রথম ইনিংসে ২১৬ রানের লিড পেয়ে যায় অস্ট্রেলিয়া। যদিও ফলো-অন করায়নি কামিন্সের দল। অস্ট্রেলিয়া ব্যাট করতে নামে। উসমান খোয়াজা করেন ৯০ রান। তাঁর সঙ্গে জুটি গড়েন স্টিভ স্মিথ। অস্ট্রেলিয়ার প্রাক্তন অধিনায়ক করেন ৪৫ রান। ২৩৩ রান তুলে ইনিংস ডিক্লেয়ার করে দিয়েছিলেন প্যাট কামিন্স। ৪৫০ রানের বিশাল লক্ষ্য নিয়ে পাকিস্তান ব্যাট করতে নেমে, একের পর এক উইকেট হারাতে থাকে। নিজেদের দ্বিতীয় ইনিংসে মাত্র ৮৯ রানে অলআউট হয়ে যায় পাকিস্তান। সাউদ শাকিলের করা ২৪ রানই পাকিস্তানের দ্বিতীয় ইনিংসের সর্বোচ্চ। বাবর আজম করেন ১৪ রান এবং ইমাম উল হক করেন ১০ রান। তাঁরা বাদ দিয়ে আর কোনও ব্যাটার দু'অঙ্কের ঘরে পৌঁছতে পারেননি। ৩৬০ রানে ম্যাচ হেরে যায় মেন ইন গ্রিন। ছবি: এএফপি
6/6 নিজেদের দ্বিতীয় ইনিংসে মাত্র ৮৯ রানে অলআউট হয়ে যায় পাকিস্তান। সাউদ শাকিলের করা ২৪ রানই পাকিস্তানের দ্বিতীয় ইনিংসের সর্বোচ্চ। বাবর আজম করেন ১৪ রান এবং ইমাম উল হক করেন ১০ রান। তাঁরা বাদ দিয়ে আর কোনও ব্যাটার দু'অঙ্কের ঘরে পৌঁছতে পারেননি। ৩৬০ রানে ম্যাচ হেরে যায় মেন ইন গ্রিন। ছবি: এএফপি