ন্যাশনাল হেরাল্ড মামলায় প্রায় ৭৫২ কোটি টাকা মূল্যের সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করেছে এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট (ইডি)। তারপরই কেন্দ্রীয় সংস্থাকে আক্রমণ শানাল কংগ্রেস। হাত শিবিরের দাবি, পাঁচটি রাজ্যে বিধানসভা নির্বাচনের মধ্যে রাজনৈতিক প্রতিহিংসা চরিতার্থ করতে সেই কাজ করা হয়েছে।
1/5 রাজনৈতিক প্রতিহিংসা চরিতার্থ করতে ন্যাশনাল হেরাল্ডের সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে। এমনই অভিযোগ তুলল কংগ্রেস। হাত শিবিরের দাবি, রাজনৈতিক প্রতিহিংসা চরিতার্থ করার যে কৌশল নিয়েছে বিজেপি, তাতে কংগ্রেসকে দমিয়ে রাখা যাবে না। পাবে না ভয়। সেইসঙ্গে কেন্দ্রীয় সরকারের শাসক দল বিজেপির বিরুদ্ধে এনফোর্সমেন্ট এজেন্সির (ইডি) অপব্যবহারের অভিযোগ তুলেছে কংগ্রেস। ইডিকে ‘বিজেপির জোটসঙ্গী’ হিসেবে আক্রমণ শানিয়েছে হাত শিবির। (ফাইল ছবি, সৌজন্যে পিটিআই)
2/5 কংগ্রেসের সভাপতি মল্লিকার্জুন খাড়গের দাবি, পাঁচটি রাজ্যের বিধানসভা নির্বাচনের হারের ভয়ে কংগ্রেসের বিরুদ্ধে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থাকে ব্যবহার করছে বিজেপি সরকার। তিনি বলেন, 'নির্বাচনের সময় এরকমভাবে এজেন্সির যে অপব্যবহার করে থাকে বিজেপি সরকার, সেটা একেবারেই নতুন বিষয় নয়। বরং এখন পুরো দেশের কাছে সেটার স্বরূপ ফাঁস হয়ে গিয়েছে।' (ছবি সৌজন্যে পিটিআই)
4/5 এমনিতে মঙ্গলবার ইডির তরফে জানানো হয়, ন্যাশনাল হেরাল্ড সংবাদপত্র ও সেই সংবাদপত্রের সঙ্গে যোগ থাকা সংস্থার বিরুদ্ধে যে আর্থিক তছরুপের মামলা চলছে, সেটার প্রেক্ষিতে প্রায় ৭৫২ কোটি টাকা মূল্যের স্থাবর সম্পত্তি ও ইক্যুইটি শেয়ার বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে। (ছবিটি প্রতীকী, সৌজন্যে রাজ কে রাজ/হিন্দুস্তান টাইমস)
5/5 ইডির দাবি, এই মামলায় কংগ্রেসের শেয়ারহোল্ডার এবং অর্থদাতাদের সঙ্গে জালিয়াতি করেছেন অ্যাসোসিয়েটেড জার্নালস লিমিটেড এবং দলের কর্মকর্তারা। উল্লেখ্য, ন্যাশনাল হেরাল্ড প্রকাশ করে অ্যাসোসিয়েটেড জার্নালস লিমিটেড। মালিকানা আছে ইয়ং ইন্ডিয়ান লিমিটেডের হাতে। আর কংগ্রেসের সোনিয়া ও রাহুল গান্ধীর হাতে ইয়ং ইন্ডিয়ানের বেশিরভাগ শেয়ার আছে। তাঁদের দু'জনের হাতেই ৩৮ শতাংশ করে শেয়ার রয়েছে। (ফাইল ছবি, সৌজন্যে পিটিআই)