বাংলা নিউজ >
ছবিঘর > Justice Rohit Deo important verdicts: RSS থেকে ‘মাও-যোগ’ থাকা সাইবাবা- এজলাসে পদত্যাগ করা বিচারপতি কী কী বড় রায় দেন?
Justice Rohit Deo important verdicts: RSS থেকে ‘মাও-যোগ’ থাকা সাইবাবা- এজলাসে পদত্যাগ করা বিচারপতি কী কী বড় রায় দেন? Updated: 05 Aug 2023, 01:10 PM IST Ayan Das Justice Rohit Deo important verdicts: ভর এজলাসে ইস্তফা দিয়ে সবাইকে চমকে দিয়েছেন বম্বে হাইকোর্টের নাগপুর বেঞ্চের বিচারপতি রোহিত দেও। যিনি বম্বে হাইকোর্টে নিজের ছয় বছরের কেরিয়ারে একাধিক গুরুত্বপূর্ণ মামলা সামলেছেন। 1/5 আদালতকক্ষে বসে ইস্তফা দিয়েছেন বিচারপতি রোহিত বি দেও। ২০২৫ সালের ৪ ডিসেম্বর বম্বে হাইকোর্টের নাগপুর বেঞ্চের বিচারপতির অবসর নেওয়ার কথা ছিল। কিন্তু শুক্রবার আচমকা ইস্তফা দেন বিচারপতি দেও। তিনি বলেন, 'আত্মসম্মানের বিরুদ্ধে গিয়ে আমি কাজ করতে পারি না।' (ফাইল ছবি, সৌজন্যে টুইটার এবং মিন্ট) 2/5 ২০২২ সালের অক্টোবরে দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয়ের বরখাস্ত অধ্যাপক জিএন সাইবাবাকে মুক্তি দিয়েছিলেন বিচারপতি দেও। যে অধ্যাপকের মাওবাদী-যোগ আছে বলে অভিযোগ উঠেছিল। যদিও পরবর্তীতে সেই রায় খারিজ দিয়েছিল সুপ্রিম কোর্ট। মামলা ফেরত পাঠানো হয়েছিল হাইকোর্টে। নতুন করে সেই মামলার শুনানির নির্দেশ দিয়েছিল শীর্ষ আদালত। (ছবিটি প্রতীকী, সৌজন্যে Pixabay) 3/5 বাঘের আক্রমণের মুখে পড়েছিলেন এক মহিলা। আহত হয়েছিলেন। যিনি ক্ষতিপূরণের জন্য হাইকোর্টে মামলা করেছিলেন। তাঁর আবেদন গ্রহণ করেছিল বিচারপতি দেওয়ের নেতৃত্বাধীন বেঞ্চ। সেইসময় হাইকোর্টের পর্যবেক্ষণ ছিল, গা-ছাড়া মনোভাব নিয়ে আর্থিক অনুদানের অঙ্কের হিসাব কষেছে বন দফতর। মহিলা যে মানসিক পরিস্থিতির মধ্যে দিয়ে গিয়েছেন, সেটা বিবেচনা করে দেখা হয়নি। তাঁকে আর্থিক অনুদানের অঙ্কটা এক লাখ টাকা করে দিয়েছিল হাইকোর্ট। (ছবিটি প্রতীকী, সৌজন্যে Pixabay) 4/5 তথ্য জানার অধিকার আইনে যে ব্যক্তি রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সংঘ (আরএসএস) সংক্রান্ত তথ্য জানতে চেয়েছিলেন। তিনি দাবি করেছিলেন যে বিভিন্ন সংবাদপত্র থেকে জানতে পেরেছিলেন যে আরআরএস নাকি একটি নথিভুক্তিহীন এনজিও। সেই পরিস্থিতিতে তাঁকে সমন পাঠিয়েছিল পুলিশ। সেই সমন খারিজের আর্জি জানিয়ে হাইকোর্টে পিটিশন দাখিল করেছিলেন ওই ব্যক্তি। সেই মামলায় ২০২৩ সালের মার্চে বিচারপতি দেওয়ের নেতৃত্বাধীন বেঞ্চের কাছে নাগপুর পুলিশ জানিয়েছিল যে এক ব্যক্তির বিরুদ্ধে আর কোনও পদক্ষেপ করা হবে না। (ছবিটি প্রতীকী, সৌজন্যে Pixabay) 5/5 ২০২২ সালের ডিসেম্বরে একটি ধর্ষণের মামলায় বিচারপতি দেওয়ের নেতৃত্বাধীন বেঞ্চের পর্যবেক্ষণ করেছিল, ডিএনএ টেস্টিংয়ের মাধ্যমে শুধুমাত্র যে কাউকে দোষীসাব্যস্ত ব্যক্তিকে অব্যাহতি দেওয়া যায়, সেটা নয়, দোষীদেরও শনাক্ত করা যায়। (ছবিটি প্রতীকী, সৌজন্যে Pixabay)