বাংলা নিউজ >
ছবিঘর > DA Protestors on Panchayat Election: পঞ্চায়েত ভোট নিয়ে হুঁশিয়ারি ডিএ আন্দোলনকারীদের, সরকারকে চাপে ফেললেন কর্মীরা
DA Protestors on Panchayat Election: পঞ্চায়েত ভোট নিয়ে হুঁশিয়ারি ডিএ আন্দোলনকারীদের, সরকারকে চাপে ফেললেন কর্মীরা Updated: 07 Apr 2023, 07:43 AM IST Abhijit Chowdhury বকেয়া ডিএ-র দাবিতে আন্দোলন চলছে বিগত ৭০ দিন ধরে। গতকালই ১২ ঘণ্টার কর্মবিরতিও পালন করল সংগ্রামী যৌথ মঞ্চ। আর এরই মধ্যে এবার পঞ্চায়েত নির্বাচন নিয়ে কড়া সুর শোনা গেল ডিএ আন্দোলনকারীদের গলায়। যৌথ মঞ্চের সাফ কথা, কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়েন না করা হলে ভোটের দায়িত্বে থাকবেন না তাঁরা। 1/5 বৃহস্পতিবার সংগ্রামী যৌথ মঞ্চের রাজ্য আহ্বায়ক ভাস্কর ঘোষ বর্ধমানে জানান, পঞ্চায়েত নির্বাচনে কেন্দ্রীয় বাহিনী না থাকলে সংগ্রামী যৌথ মঞ্চের সদস্যরা ভোটের কাজে অংশ নেবেন না। গতকাল বর্ধমান আদালত চত্বরে সংগ্রামী যৌথ মঞ্চের একটি সভা থেকে সরকারকে এই হুঁশিয়ারি দেন তিনি। 2/5 ভাস্কর ঘোষের কথায়, পঞ্চায়েত ভোটের সময় আগে বহু ভোটকর্মীর প্রাণ গিয়েছে। এই আবহে তাঁর প্রশ্ন, 'সরকার যেভাবে ভোট করাতে চাইছে, তাতে যে ভোটকর্মীরা সুরক্ষিত থাকবেন তা কীভাবে বলা যায়?' তিনি বলেন, 'আমাদের দাবি, সাধারণ মানুষের ভোটাধিকার সুরক্ষিত করতে এবং ভোটকর্মীদের সুরক্ষার অধিকার সুরক্ষিত করতে কেন্দ্রীয় বাহিনী ছাড়া ভোট করানো যাবে না।' 3/5 রাজ্যে পঞ্চায়েত নির্বাচনের দিনক্ষণ ঘোষণা না করা হলেও ভোটকর্মীদের নিয়ে বিজ্ঞপ্তি জারি করা হয়েছে। নির্বাচন কমিশনের নির্দেশিকা অনুসারে জেলাশাসক পঞ্চায়েত নির্বাচনী আধিকারিক হিসাবে কাজ করবেন। প্রিসাইডিং অফিসারকে নিয়োগ করবেন জেলা পঞ্চায়েত নির্বাচনী আধিকারিক। শুধুমাত্র রাজ্য সরকারি কর্মচারী, কেন্দ্রীয় সরকারি কর্মচারি, পৌরকর্মী, সরকারি সাহায্যপ্রাপ্ত স্কুল, কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক এবং অশিক্ষক কর্মীদের ভোটকর্মী হিসাবে নিযুক্ত করা যাবে। 4/5 প্রসঙ্গত, এর আগে ডিএ আন্দোলনকারীরা হুঁশিয়ারি দিয়েছিলেন, ডিএ না মেটানো হলে পঞ্চায়েত নির্বাচনে অংশ নেবেন না। আর এবার শাসকদল তৃণমূল কংগ্রেসকে অস্বস্তিতে ফেলে কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়েন করে পঞ্চায়েত নির্বাচন করার দাবিতে আদালতের দ্বারস্থ হতে চলেছেন ডিএ আন্দোলনকারীরা। 5/5 সংগ্রামী যৌথ মঞ্চের তরফে সম্প্রতি জানানো হয়েছে, পঞ্চায়েত ভোটে কেন্দ্রীয় বাহিনীর দাবিতে মামলা করবে তারা। ডিএ আন্দোলনকারীদের দাবি, কেন্দ্রীয়বাহিনী দিয়ে ভোট না করালে আমরা ভোট করতে বাধ্য নই। কেন্দ্রীয় বাহিনী ছাড়া এ রাজ্যের শিক্ষক বা সরকারি কর্মচারীরা ভোটের ডিউটিতে সুরক্ষিত বোধ করবেন না। তাই তাঁরা দায়িত্ব পালন করবেন না।