Asian Games 2023 Cricket: ঝেজিয়াং ইউনিভার্সিটি অফ টেকনলজি পিংফেং ক্রিকেট গ্রাউন্ডে ইতিমধ্যে একটি ম্যাচে ২০ ওভারের ৩০০-র বেশি রান উঠেছে।
1/6 ছবির মতো সাজানো স্টেডিয়াম। এশিয়ান গেমসের জন্যই তৈরি করা হয়েছে বলে গ্যালারি থেকে ড্রেসিংরুম, সব কিছুই ঝাঁ-চকচকে। গাঢ় সুবজ ঘাস ও নতুন রংয়ের প্রলেপে অত্যন্ত উজ্জ্বল ঝেজিয়াং ইউনিভার্সিটি অফ টেকনলজি পিংফেং ক্রিকেট গ্রাউন্ড। দেখতে অত্যন্ত সুন্দর সন্দেহ নেই। তবে ক্রিকেটপ্রেমীদের কাছে অন্য কারণে আকর্ষণীয় হয়ে দাঁড়িয়েছে এই মাঠ। ছবি- টুইটার।
2/6 আসলে এশিয়ান গেমসের জন্য নবনির্মিত এই মাঠে পিচ থেকে বাউন্ডারির দৈর্ঘ্য এতই ছোট যে, রান উঠছে ঝুড়ি ঝুড়ি। এই মাঠে ছেলেদের টি-২০ ক্রিকেটে আড়াইশো রান ওঠা নিতান্ত সাধারণ ঘটনা মনে করা হচ্ছিল। সেই সম্ভাবনা সত্যি প্রমাণিত হয়েছে ইতিমধ্যেই। মঙ্গোলিয়ার বিরুদ্ধে নেপাল ৩১৪ রান তোলে ২০ ওভারে। থাইল্যান্ডের বিরুদ্ধে মালয়েশিয়া তোলে ২৬৮ রান। ছবি- এএফপি।
3/6 দুর্বল প্রতিপক্ষের বিরুদ্ধে বড় দলের খেলা হলে এই মাঠে বিস্তর চার-ছক্কা দেখা যাবে বলে মনে করা হচ্ছে। রিঙ্কু সিংদের ছক্কায় বল ঘনঘন স্টেডিয়ামের বাইরে যাবে নিশ্চিত। তাই বড় দলের খেলায় দরকার হবে প্রচুর বলের। ছবি- এএফপি।
4/6 ঝেজিয়াং ইউনিভার্সিটির এই মাঠটির আকার অদ্ভুত রকমের। পুরোপুরি ডিম্বাকার নয়। বরং অফ-লেগের দু'দিকটা কিছুটা চাপা, অর্থাৎ ভিতরের দিকে ঢুকে এসেছে। এশিয়ান গেমসের ওয়েবসাইটে দেওয়া তথ্য অনুযায়ী মাঠটি লম্বায় ১৫০ মিটার এবং চওড়ায় ১২০ মিটার দৈর্ঘ্যের। অর্থাৎ, মাঝামাঝি জায়গায় অবস্থিত পিচ থেকে লংয়ে বাউন্ডারির দৈর্ঘ্য ৭০ মিটার হওয়াও মুশকিল। থার্ডম্যান বা ফাইনলেগ বাউন্ডারির দৈর্ঘ ৬০ মিটারেরও কম। ছবি- এএফপি।
5/6 পাশাপাশি অবস্থিত চারটি পিচের একেবারে ধারের বাইশগজে খেলা হলে একদিকের সাইড বাউন্ডারি ৫০ মিটার হয়ে দাঁড়াতে পারে। সুতরাং, ছেলেদের নক-আউট ম্যাচে সাইড বাউন্ডারিতে ছক্কার ফুলঝুরি দেখা যেতে পারে। ছবি- এএফপি।
6/6 মাঠের একদিকে ছোট আকারের গ্যালারি রয়েছে। বাকেট চেয়ারে বসে খেলা দেখতে পারবেন ১৩৪৭ জন দর্শক। যদিও ভিআইপি বক্সে বসে খেলা দেখতে পারবেন বেশ কিছু মানুষ। জিমনেশিয়াম থেকে কনফারেন্স রুম, সব কিছুই অত্যাধুনিক। মাঠের চার কোণে চারটি বাতিস্তম্ভে রয়েছে ফ্লাডলাইট। রয়েছে ইলেক্ট্রনিক স্কোরবোর্ডও। ছবি- এএফপি।