ডিআরডিওর এই বিজ্ঞানী পাকিস্তানি এক গুপ্তচরের প্রতি আকৃষ্ট হয়ে তাঁকে ভারতের প্রতিরক্ষা সম্পর্কিত গোপন তথ্য সরবরাহ করেছেন। ওই পাকিস্তানি এজেন্ট এই ভারতীয় বিজ্ঞানীকে জারা দাশগুপ্ত নাম নিয়ে পরিচয় দিয়েছিল বলে জানা যাচ্ছে চার্জশিটে।
1/5 পাকিস্তানি এক গুপ্তচের কাছে ভারতের মিসাইল সিস্টেম সংক্রান্ত একাধিক গোপন তথ্য পাচারের অভিযোগ রয়েছে ধৃত ডিআরডিও বিজ্ঞানী প্রদীপ কুরুলকারের বিরুদ্ধে। মহারাষ্ট্রের অ্যান্টি টেরোরিজম স্কোয়াডের চার্জশিটে এমনই এক তথ্য উঠে এসেছে। উল্লেখ্য, এর আগে ডিআরডিওর তরফে একটি নোটিসে কোনও অজানা নম্বরের ফোন রিসিভ কিম্বা সোশ্যাল মিডিয়া থেকে দূরে থাকার পরামর্শ দিয়ে নোটিসও আসে। এরপর সদ্য ওই তথ্য পাচার মামলায় নাম আসে প্রদীপ কুরুলকারের। (HT FILE PHOTO)
2/5 জানা যাচ্ছে, ডিআরডিওর এই বিজ্ঞানী পাকিস্তানি এক গুপ্তচরের প্রতি আকৃষ্ট হয়ে তাকে ভারতের প্রতিরক্ষা সম্পর্কিত গোপন তথ্য সরবরাহ করেছেন। ওই পাকিস্তানি এজেন্ট এই ভারতীয় বিজ্ঞানীকে জারা দাশগুপ্ত নাম নিয়ে পরিচয় দিয়েছিল বলে জানা যাচ্ছে চার্জশিটে। . (HT PHOTO) (Hindustan Times)
3/5 ভারতের ‘ডিফেন্স রিসার্চ অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট অর্গানাইজেশন’ বা ডিআরডিওর ল্যাবোরোটারির ডিরেক্টর পদে ছিলেন প্রদীপ। তথ্য পাচারের অভিযোগে তিনি গত ৩ মে গ্রেফতার হন। তাঁকে ‘অফিশিয়াল সিক্রেটস অ্যাক্ট’ এর আওতায় গ্রেফতার করা হয়। (RAHUL RAHUT/ HT PHOTO)
4/5 জানা যাচ্ছে, প্রদীপ কুরুলকার ও জারা দাশগুপ্ত নামের ওই পাক এজেন্টের মধ্যে একাধিক হোয়াটসঅ্যাপ চ্যাট হয়েছে। সেখানে ভয়েস ও ভিডিয়ো কলও হয়েছে। জানা যাচ্ছে, জারা দাশগুপ্ত নাম নিয়ে ওই মহিলা নিজেকে ইউকে নিবাসী সফ্টওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার পরিচয় দেন। বেশ কিছু অশালীন ভিডিয়োও প্রদীপকে পাঠান জারা। এরপর তদন্তকালে এই জারা দাশগুপ্তের আইপি পাকিস্তানে পাওয়া যায়। সন্দেহের মাত্রা দ্বিগুণ হয়। তদন্ত বলছে, ভারতের প্রতিরক্ষার গোপন তথ্য ওই বিজ্ঞানী নিজের ফোনে রেখেছিলেন, আর সেটাই পাচার করেছেন। (Photo by Rahul Raut/HT PHOTO)
5/5 জানা গিয়েছে, ওই পাকিস্তানি এজেন্ট ভারতের ব্রাহ্মোস লঞ্চার,ড্রোন, ইউসিভি, অগ্নি মিসাইল সম্পর্কে খোঁজ নিতে চাইছিলেন। তথ্য বলছে, ২০২২ সালের জুন মাস থেকে ডিসেম্বর ২০২২ সাল পর্যন্ত সময়ে এই দুই ব্যক্তিত্ব যোগাযোগে ছিলেন। (HT PHOTO)