বাংলা নিউজ >
ছবিঘর > Fact Check on Viral Video of EVM Voting Fraud: অসমে পরপর ৫ বার বিজেপিকে ভোট একই ভোটারের? জানুন ভাইরাল ভিডিয়োর সত্যতা
Fact Check on Viral Video of EVM Voting Fraud: অসমে পরপর ৫ বার বিজেপিকে ভোট একই ভোটারের? জানুন ভাইরাল ভিডিয়োর সত্যতা Updated: 30 Apr 2024, 07:16 AM IST Abhijit Chowdhury সম্প্রতি সোশ্যাল মিডিয়ায় একটি ভিডিয়ো ভাইরাল হয়েছিল, যাতে দাবি করা হয়, অসমের করিমগঞ্জে একজন ভোটার পরপর ৫ বার বোতাম টিপে বিজেপিকে ভোট দিয়েছেন। তবে খতিয়ে দেখার পর জানা গিয়েছে, সেই ভিডিয়োতে যে ভোট জালিয়াতির কথা দাবি করা হয়েছে, তা মিথ্যা। 1/5 সম্প্রতি অসমে একটি ভিডিয়ো ভাইরাল হয়েছিল। নির্বাচন সংক্রান্ত সেই ভিডিয়োতে দেখা গিয়েছিল, একজন ব্যক্তি ইভিএম-এ পরপর ৫ বার বোতাম টিপে বিজেপিকে ভোট দিচ্ছেন। এরপরই অসমে ইভিএম কারচুপি নিয়ে রাজনৈতিক তরজা শুরু হয়েছিল। দাবি করা হয়েছিল, অসমের করিমগঞ্জে ভোট চলাকালীন এই ভিডিয়োটি তোলা হয়েছিল। 2/5 তবে ভাইরাল ভিডিয়োটি নিয়ে খতিয়ে দেখার পর জানা গিয়েছে, পোস্টটি ভুয়ো। সেই ভিডিয়োতে যে পরপর ৫ বার একই বোতাম টেপা হয়েছে, তা সত্যি। তবে এই ঘটনাটি ঘটেছিল করিমগঞ্জের মক পোলিংয়ের সময়। নির্বাচন চলাকালীন ইভিএম কারচুপির যে দাবি তোলা হয়েছে, তা পুরোপুরি মিথ্যা। ভোটগ্রহণের সময় সেই ভাইরাল ভিডিয়োটি তোলা হয়নি। 3/5 উল্লেখ্য, গত ২৬ এপ্রিল দ্বিতীয় দফার নির্বাচনে অসমের করিমগঞ্জে ভোটগ্রহণ হয়েছিল। তবে করিমগঞ্জের সেই ভিডিয়োটি ভাইরাল হওয়ার পরপরই জেলা নির্বাচনী আধিকারিক সংশ্লিষ্ট ভোটকর্মীদের উদ্দেশে একটি নোটিশ জারি করেছিলেন। পরে তদন্ত করে দেখা যায়, এই ভিডিয়োটি মক পোলিংয়ের সময় তোলা। এবং ভোট চলাকালীন এহেন কোনও কারচুপির ঘটনার অভিযোগ নেই। 4/5 এই নিয়ে করিমগঞ্জ জেলার নির্বাচনী আধিকারিক একটি বিবৃতি জারি করে বলেন, 'সম্প্রতি সোশ্যাল মিডিয়ায় একটি ভিডিয়ো ভাইরাল হয়। তাতে দাবি করা হয়, ২৬ এপ্রিল ভোটগ্রহণ চলাকালীন বিজেপি প্রার্থীর পকে পরপর ৫ বার ভোট দেন একই ভোটার। তবে প্রিসাইডিং অফিসার নজরুল হক তপাদরের বক্তব্য অনুযায়ী, সেই ভিডিয়োটি মক পোলিংয়ের সময় তোলা হয়েছিল। আসল ভোটের আগে 'ক্লোজ রেজাল্ট ক্লিয়ার' করা হয়েছিল।' 5/5 জেলা নির্বাচনী আধিকারিকের বিবৃতে আরও বলা হয়, 'নির্দল প্রারথী আবদুল হামিদের পোলিং এজেন্ট আবদুল সাহিদের বয়ান থেকেও প্রিসাইডিং অফিসারের দাবি মেলানো হয়েছে। ভিডিয়োতে যে ব্যক্তি দেখা গিয়েছে, তিনিই আবদুল সাহিদ। এই আবহে ভোট প্রক্রিয়ায় কোনও নিয়ম লঙ্ঘন হয়নি। পরে ২৭ এপ্রিল পর্যবেক্ষকের সামনে স্ক্রুটিতেও তা প্রমাণিত হয়েছে।'