বাংলা নিউজ >
ছবিঘর > ISIS Terrorist Arrested: পুলিশের জিপ থেকে পালিয়ে গিয়েও ফের জালে ISIS জঙ্গি, নাম আছে NIA-এর 'মোস্ট ওয়ান্টেড' তালিকায়
ISIS Terrorist Arrested: পুলিশের জিপ থেকে পালিয়ে গিয়েও ফের জালে ISIS জঙ্গি, নাম আছে NIA-এর 'মোস্ট ওয়ান্টেড' তালিকায় Updated: 02 Oct 2023, 01:33 PM IST Abhijit Chowdhury আইএসআইএস-এর পুনে মডিউলের সঙ্গে যুক্ত জঙ্গিকে গ্রেফতার করল দিল্লি পুলিশ। সেই জঙ্গি এনআইএ-এর 'মোস্ট ওয়ান্টেড' তালিকায় ছিল। ধৃত জঙ্গির নাম শাহনাওয়াজ। তার মাথার দাম ৩ লাখ টাকা ধার্য করেছিল এনআইএ। পেশায় শাহনাওয়াজ মাইনিং ইঞ্জিনিয়ার বলে জানা গিয়েছে। 1/5 পুনে মডিউলের সঙ্গে যুক্ত আইএস জঙ্গিকে গ্রেফতার কল দিল্লি পুলিশের স্পেশাল সেল। ধৃত জঙ্গির নাম শাহনাওয়াজ ওরফে শফি উজ্জামা। জানা গিয়েছে, শাহনাওয়াজ পেশায় মাইনিং ইঞ্জিনিয়ার। আপাতত সে পুলিশের হেফাজত আছে। সেখানেই স্পেশাল সেলের গোয়েন্দারা জেরা করছে শাহনাওয়াজকে। 2/5 জানা গিয়েছে, পুনে থেকে পালিয়ে এই শাহনাওয়াজ দিল্লি চলে এসেছিল। জঙ্গিদের খোঁজে এক অভিযানে সে ধরা পড়ে দিল্লি পুলিশের হাতে। রিপোর্ট অনুযায়ী, শাহনাওয়াজ ছাড়া আরও তিন 'মোস্ট ওয়ান্টেড' জঙ্গির ছবি প্রকাশ করেছিল এনআইএ। তাদের সবারই মাথআ রদাম ৩ লাখ টাকা করে ধার্য করা হয়। শাহনাওয়াজ ছাড়াও এনআইএ-র তালিকায় ছিল - তালহা লিয়াকত খান, রিজওয়ান আবদুল হাজি আলি এবং আবদুল্লা ফাইয়াজ শেখ ওরফে ডায়াপারওয়ালা। 3/5 এর আগে গত ১৮ জুলাই শাহনাওয়াজ, মহম্মদ ইমরান ওরফে মহম্মদ ইউনুস খান এবং মহম্মদ ইউনুস ওরফে মহম্মদ ইয়াকুব সাকি নামক তিন জঙ্গিকে গ্রেফতার করেছিল পুনে পুলিশ। শাহনাওয়াজের বাড়িতে তল্লাশির জন্য এই তিন জঙ্গিদের গাড়িতে করে নিয়ে যাচ্ছিল পুলিশ। সেই সময় পুলিশের জিপ থেকে ঝাঁপ মেরে পালিয়ে গিয়েছিল শাহনাওয়াজ। 4/5 পরে মহম্মদ ইমরান এবং ইয়াকুবকে জেরা করে জানা যায় তারা রতলামের বাসিন্দা। রাজস্থানে এক সন্ত্রাসবাদ মামলায় অভিযুক্ত তারা। তাদের মাথার দাম পাঁচ লাখ টাকা করে ধার্য করা হয়েছিল। পরে মহারাষ্ট্র সন্ত্রাসবিরোধী শাখা এই মামলাটির তদন্ত শুরু করে। শাহনাওয়াজের বাড়ি থেকে অ্যাসিড সহ বোম বানানোর বহু রাসায়নিক পদার্য বাজেয়াপ্ত করা হয়। সঙ্গে ল্যাপটপ ও অনেক নথিও উদ্ধার করা হয় সেখান থেকে। 5/5 জানা যায়, বিদেশি হ্যান্ডলাররা শাহনাওয়াজের সঙ্গে ইমরান ও ইয়াকুবের যোগাযোগ করিয়ে দিয়েছিল। তাদের মিলে একটি জঙ্গি হামলার পরিকল্পনা করতে হত এবং তা কার্যকর করতে হত। এর জন্যেই তারা বোমা বানাচ্ছিল বলে জানা যায়। এর জন্য কোলহাপুর, সাতারা এবং সাঙলিতে গিয়ে রেকি করে এসেছিল তারা। পরে আকিফ আতিক নাচন এবং জুলফিকর আলি বরোদাওয়ালা নামক আরও দুই জঙ্গিকে গ্রেফতার হয়েছিল।