আনন্দ বিহার টার্মিনাল সহ দেশের ১৬টি রেল স্টেশনকে পাবলিক প্রাইভেট পার্টনারশিপ মডেলে সাজিয়ে তুলবে রেল। এর জন্য আগামী দুই মাসের মধ্যে টেন্ডার ডাকা হবে বলে জানা গিয়েছে।
1/5 আনন্দ বিহার ছাড়া তাম্বারাম, বিজয়ওয়াড়া, দাদার, কল্যাণ, থানে, আন্ধেরি, কোয়েম্বাটোর জং, পুনে, ব্যাঙ্গালোর সিটি, বরোদা, ভোপাল, চেন্নাই সেন্ট্রাল, দিল্লি হযরত নিজামউদ্দিন এবং অভদি স্টেশনকে পাবলিক প্রাইভেট পার্টনারশিপ মডেলে সাজিয়ে তোলা হবে বলে জানা গিয়েছে। (ছবি - টুইটার)
2/5 যাত্রীদের জন্য উন্নত সুবিধা নিশ্চিত করতেই এই রেলওয়ে স্টেশনগুলিকে ‘আপগ্রেড’ করা হবে বা নতুন করে সাজিয়ে তোলা হবে। বেসরকারি খাতকে উৎসাহিত করার জন্য বিভিন্ন উপার্জনের উপায় নিয়েও ভাবনাচিন্তা করা হচ্ছে। (ছবি - টুইটার)
3/5 আধুনিকতার ছোঁয়ায় দেশের মোট ১৯৯টি স্টেশনকে নতুন করে সাজিয়ে তোলার পরিকল্পনা করেছে ভারতীয় রেল। সেইসব রেল স্টেশনে বিমান বন্দরের মতো সুবিধা থাকবে। দৈনিক ৫০ লক্ষ যাত্রী যাতায়াত করে এরকম ১৯৯ টি স্টেশনকে বেছে নিয়ে সাজিয়ে তোলা হবে। (ছবি - টুইটার)
4/5 ইতিমধ্যেই ৪৭টি স্টেশনকে আধুনিক ধাঁচে নতুন করে গড়তে টেন্ডার ডাকা হয়েছে। ৩২টি স্টেশনে কাজ চলছে। দিল্লি, মুম্বই, আমদাবাদ স্টেশনের নয়া রূপের প্রস্তাবিত নকশা ইতিমধ্যেই প্রকাশ করা হয়েছে। সেই স্টেশনগুলিকে ‘ইঞ্জিনিয়ারিং, প্রকিউরমেন্ট এবং কনস্ট্রাকশন’ মডেলে গড়ে তোলা হবে। তবে নতুন যে ১৬টি স্টেশনের জন্য টেন্ডার ডাকা হবে, সেগুলি সাজিয়ে তোলা হবে পিপিপি মডেলে। (ছবি - টুইটার)
5/5 এর ফলে প্ল্যাটফর্ম টিকিটের দাম বাড়তে পারে। তাছাড়া রেলের অন্যান্য সুযোগ সুবিধার খরচের চাপও বাড়তে পারে যাত্রীদের পকেটের উপর। তবে যাত্রীদের জন্য উন্নত সুবিধা নিশ্চিত করতেই এই পদক্ষেপ বলে জানিয়েছে রেল। (ছবি - টুইটার)