বাংলা নিউজ >
ছবিঘর > Ukraine ‘shots down’ Russian plane: 'বন্দীদের ফেরাতে যাচ্ছিল, সেই রাশিয়ার বিমানেই মিসাইল হামলা কিয়েভের, মৃত ৭৪ জন'
Ukraine ‘shots down’ Russian plane: 'বন্দীদের ফেরাতে যাচ্ছিল, সেই রাশিয়ার বিমানেই মিসাইল হামলা কিয়েভের, মৃত ৭৪ জন' Updated: 24 Jan 2024, 09:47 PM IST Ayan Das বন্দীদের ফেরাতে যাচ্ছিল। সেই রাশিয়ার সামরিক বিমানেই মিসাইল হামলা চালাল ইউক্রেন। তার জেরে বিমানে ৭৪ জনের মৃত্যু হয়েছে। তাঁদের মধ্যে ৬৫ জন যুদ্ধবন্দী ছিলেন বলে রাশিয়ার তরফে দাবি করা হয়েছে। রাশিয়া জানিয়েছে যে ঘটনাস্থলে একটি বিশেষ কমিশন যাচ্ছে। 1/5 ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়ে রাশিয়ার সামরিক বিমান নামিয়েছে ইউক্রেন। এমনই দাবি করল রাশিয়ার প্রতিরক্ষা মন্ত্রক। একাধিক রিপোর্ট অনুযায়ী, ওই বিমানে মোট ৭৪ জন ছিলেন। তাঁদের মধ্যে ইউক্রেনের ৬৫ জন বন্দী ছিলেন। যদিও বিষয়টি নিয়ে ইউক্রেনের তরফে কিছু জানানো হয়নি। রাশিয়া যে অভিযোগ করেছে, সেটা স্বীকার করেনি বা খারিজও করেনি। তবে ওই ঘটনাটি খতিয়ে দেখা হচ্ছে বলে দাবি করেছে ইউক্রেন। (ছবি সৌজন্যে এপি) 2/5 রাশিয়ার প্রতিরক্ষা মন্ত্রকের তরফে দাবি করা হয়েছে, ইলিউশিন ২-৭৬ বিমানে মোট ৭৪ জন ছিলেন। তাঁদের মধ্যে ছয়জন বিমানকর্মী ছিলেন। সেইসঙ্গে ছিলেন তিনজন সাধারণ যাত্রীও। যুদ্ধক্ষেত্রে বন্দীদের হস্তান্তরের জন্য ওই বিমানে করে উড়িয়ে নিয়ে যাওয়া হচ্ছিল। স্থানীয় সময় অনুযায়ী, সকাল ১১ টা ১৫ মিনিটে বিমানটি ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়ে নামানো হয়। (ছবি সৌজন্যে রয়টার্স) 3/5 মস্কোর দাবি, ইউক্রেনের সীমান্তবর্তী বেলগোরোড অঞ্চলে সেই ঘটনা ঘটেছে। রাশিয়ার র্যাডারে ধরা পড়েছে যে ইউক্রেন খারকিভ অঞ্চল থেকে দুটি ক্ষেপণাস্ত্র ছোড়া হয়েছে। যে খারকিভের সঙ্গে বেলগোরোডের সীমান্ত আছে। যদিও সেই দাবি স্বপক্ষে রাশিয়ার প্রতিরক্ষা মন্ত্রকের তরফে কোনও প্রমাণ দেওয়া হয়নি। স্থানীয় উদ্ধারকারীদের উদ্ধৃত করে সংবাদসংস্থা তাসের প্রতিবেদনে দাবি করা হয়েছে যে খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পৌঁছে যায় দমকল, পুলিশ এবং অ্য়াম্বুলেন্স। (ছবি সৌজন্যে রয়টার্স) 4/5 রাশিয়ার দাবি, মস্কোর কাছে একটি জায়গায় যাচ্ছিল সামরিক বিমানটি। তারপর রাশিয়া-ইউক্রেন সীমান্তের কাছে কোলোতিলোভকায় যুদ্ধবন্দীদের হস্তান্তরের পরিকল্পনা ছিল। কিন্তু ওই বিমান ভেঙে পড়ার পরে সেই প্রক্রিয়া অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত হয়ে গিয়েছে। উল্লেখ্য, ইউক্রেনের যুদ্ধবন্দীদের ছেড়ে দেওয়ার পরিবর্তে রাশিয়ার সামরিক বাহিনীর সদস্যদের ফিরিয়ে আনছিল মস্কো। (ছবি সৌজন্যে রয়টার্স) 5/5 এমনিতে রাশিয়া-ইউক্রেনের যুদ্ধ শুরু হওয়ার পর থেকেই খারকিভ এবং বেলগোরোড অঞ্চলে লড়াই চলছে। একাধিক মিসাইল হামলা চলেছে। ড্রোনও দিয়ে চালানো হয়েছে হামলা। তারইমধ্যে ওই বিমান ভেঙে পড়ার আগে বেলগোরোড গভর্নর নিজের টেলিগ্রাম চ্যানেলে জানান যে ওই অঞ্চলে মিসাইল হামলার সতর্কতা জারি করা হয়েছে। সেজন্য স্থানীয় বাসিন্দাদের সুরক্ষিত জায়গায় আশ্রয় নেওয়ার পরামর্শ দিয়েছিলেন। (ছবি সৌজন্যে রয়টার্স)