খেলে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ে, তেমনই হাড় মজবুত হয়। ফলে থাইমিন, বি ১২, ফেলেট ছাড়াও ডায়ট্রি ফাইবার থাকে বলে এটি হজম সুবিধা দেয়। আর সেই কারণেই ওজন কমিয়ে ফেলতে সুবিধা হয়। কোলেস্টেরল না বাড়িয়ে শরীরকে এই ফল দেয় মিনারেল আর ফাইবার।
1/6 নিজের তৈরি করা নির্দিষ্ট ডেডলাইনের বাইরে যদি ওজন না কমে তাহলে বিরক্তিতো লাগবেই! কোনও বিশেষ অনুষ্ঠান বা উৎসবের আগে সকলেই চান উজ্জ্বল সুঠাম শরীর। এজন্য ভুঁড়ি কমানোর টার্গেট শুরু হয়ে যায়। তবে ব্যায়াম থেকে শুরু করে ডায়েটের মাধ্যমে খাওয়া দাওয়া কমিয়ে ফেললেও ওজন কিছুতেই কমতির দিকে আসতে চায় না। এই সমস্যা যদি কারোর থেকে যায়, তাহলে ওজন সহজে কমাতে খেয়ে ফেলুন আনারস।
2/6 বিশেষজ্ঞরা বলছেন আনারসে রয়েছে নানান ধরনের গুণাগুণ। এতে ক্যালোরি কম থাকে, সঙ্গে থাকে ডায়েট্রি ফাইবার। যদি ওজন কমানোর তাড়া থাকে তাহলে আনারস খুবই কার্যকরী ফল দিতে পারে। তবে আনারসকে বিশেষভাবে খেলে তবেই কমতে পারে ওজন। দেখে নেওয়া যাক, ঝটপট ভুঁড়ি কমিয়ে ফেলার সেরা উপায় কী কী।
3/6 ওজন কমাতে সক্ষম আনারস। এতে থাকে ম্যাগনেশিয়াম, বিটা ক্যারোটিন, থাইমিনের মতো পুষ্টিগুণ। থাকে ব্রোমলিন ও ফাইবার। এটি খেলে যেমন রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ে, তেমনই হাড় মজবুত হয়। এই ফলে থাইমিন, বি ১২, ফেলেট ছাড়াও ডায়ট্রি ফাইবার থাকে বলে এটি হজম সুবিধা দেয়। আর সেই কারণেই ওজন কমিয়ে ফেলতে সুবিধা হয়। কোলেস্টেরল না বাড়িয়ে শরীরকে এই ফল দেয় মিনারেল আর ফাইবার।
4/6 ওজন কমাতে গেলে ডায়েটে স্যালাডের থালায় রাখুন আনারসের টুকরো। গাজর, কিশমিশ আর আনারসের স্যালাড খুবই উপকারি ওজন কমাতে। এছাড়াও চাইলে এতে সবুজ কিছু শাক সবজি যোগ করতে পারেন।
5/6 এছাড়াও আনারসের জুস বা স্মুদি খুবই উপকারি শরীরের পক্ষে। হজম ক্ষমতা বাড়াতে ও হাড় মজবুত রাখার পাশাপাশি এই পানীয় ওজন কমাতেও খুবই কার্যকরি ফল দেয়। যদি আনারসকে হালকা আঁচে একটু রোস্ট করে নেওয়া যায়, তাহলে তা শরীররে পক্ষেও যেমন ভাল,তেমনই তা সুস্বাদুও।
6/6 এছাড়াও ওটস যদি ব্রেকফাস্টে খাওয়ার অভ্যাস থাকে তাহলে ওটসে সেদ্ধ করার সময়, তা যখন নরম হয়ে আসবে তাতে ফেলে দিন আনারসের কুচি। এই খাবারই আপনাকে চটজলদি মেদ কমাতে সাহায্য করবে।