বাংলা নিউজ >
ছবিঘর > Who is Lottery King Santiago Martin:বর্মায় মজদুরি থেকে লটারি কিং, নির্বাচনী বন্ডে ১৩৬৮ কোটি দান করা সান্তিয়াগো কে?
Who is Lottery King Santiago Martin:বর্মায় মজদুরি থেকে লটারি কিং, নির্বাচনী বন্ডে ১৩৬৮ কোটি দান করা সান্তিয়াগো কে? Updated: 15 Mar 2024, 10:39 AM IST Abhijit Chowdhury সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশে নির্বাচন কমিশনের তরফ থেকে এসবিআই-এর নির্বাচনী বন্ড সংক্রান্ত তথ্য প্রকাশ করা হয়েছে। সেই তালিকাতেই দেখা গিয়েছে, ২০১৯ সাল থেকে রাজনৈতিক দলগুলিকে সবথেকে বেশি অনুদান দিয়েছে ফিউচার গেমিং অ্যান্ড হোটেল সার্ভিসেস প্রাইভেট লিমিটেড। 1/5 রিপোর্ট অনুযায়ী, ২০১৯ থেকে ফিউচার গেমিং অ্যান্ড হোটেল সার্ভিসেস প্রাইভেট লিমিটেড রাজনৈতিক দলকে নির্বাচনী বন্ডের মাধ্যমে ১৩৬৮ কোটি টাকা অনুদান দিয়েছে। এই সংস্থার মালিক সান্তিয়াগো মার্টিন। দক্ষিণ ভারতের এই ব্যবসায়ীকে 'লটারিং কিং' নামে ডাকা হয়। কে এই সান্তিয়াগো? জানুন বিশদে... 2/5 সান্তিয়াগো মার্টিনের চ্যারিটেবল ট্রাস্টের ওয়েবসাইটে বলা হয়েছে, তিনি মায়ানমারের রেঙ্গুনে একজন দিনজুর শ্রমিক হিসেবে নিজের কর্মজীবন শুরু করেছিলেন। ১৯৮৮ সালে তিনি ভারতে ফিরে আসেন এবং তামিলনাড়ুতে একটি লটারি ব্যবসা শুরু করেন। পরে তিনি সেই ব্যসবা কর্ণাটক এবং কেরলে ছড়িয়ে দেন। পরে উত্তর-পূর্ব ভারতেও নিজের ব্যবসার প্রসার ঘটান তিনি। (ছবি - এক্স) 3/5 উত্তর-পূর্ব ভারতে সরকারি লটারি স্কিমগুলি পরিচালনা করে তাঁর ব্যবসা শুরু করেছিলেন সান্তিয়াগো। পরে তিনি ভুটান এবং নেপালেও নিজের লটারি ব্যবসা চালু করেন। তাঁর ওয়েবসাইটে বলা হয়েছে, লটারি ব্যবসায় সাফল্য পাওয়ার পরে তিনি নির্মাণ, রিয়েল এস্টেট, টেক্সটাইল এবং হোটল সহ অন্যান্য ব্যবসায় হাত পাকান। (ছবি - এক্স) 4/5 সান্তিয়াগোর সংস্থা ফিউচার গেমিং অ্যান্ড হোটেল সার্ভিসেস প্রাইভেট লিমিটেড, ‘ওয়ার্ল্ড লটারি অ্যাসোসিয়েশনে’র সদস্য হয়েছে। এদিকে সান্তিয়াগো নিজে অল ইন্ডিয়া ফেডারেশন অব লটারি ট্রেড অ্যান্ড অ্যালায়েড ইন্ডাস্ট্রিজের সভাপতি। অনলাইন গেমিং, ক্যাসিনো এবং স্পোর্টস বেটিং-এর দিকে নজর দিয়েছে সান্তিয়াগোর সংস্থা। 5/5 এদিকে ২০১৯ সাল থেকে অর্থ তছরুপ প্রতিরোধ আইনের অধীনে সান্তিয়াগোর সংস্থার বিরুদ্ধে তদন্ত চলছে। ২০২৩ সালের মে মাসে তাদের কোয়েম্বাটোর এবং চেন্নাইয়ে ফিউচার গেমিং অ্যান্ড হোটেল সার্ভিসেস প্রাইভেট লিমিটেডের অফিসে হানা দিয়েছিল ইডি। এর আগে কেরল ও সিকিম সরকারের লটারির টিকিট বিক্রিতে কারচুপির অভিযোগে সংস্থাটির বিরুদ্ধে চার্জশিট দাখিল করেছিল সিবিআই।